পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পুলিশের এসআই নয়ন কুমারের তদন্ত করার এখতিয়ার আপাতত কেড়ে নিয়েছেন হাইকোর্ট। শিশু হত্যার ঘটনায় তারই শিশু বড় ভাইকে দোষী সাব্যস্ত করে চার্জশিট দাখিল করায় এ আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি জাহাঙ্গীর মোহাম্মদ সেলিম এবং বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ গতকাল সোমবার এ আদেশ দেন। মামলার পরবর্তী আদেশের তারিখ ধার্য করা হয়েছে ২৭ সেপ্টেম্বর। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। অ্যাডভোকেট শিশির মনির আদেশ সম্পর্কে বলেন, বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে এক শিশুকে হত্যার দায় তদন্ত পর্যায়ে তারই বড় ভাই ১২ বছর বয়সী আরেক শিশু সৌরভের ঘাড়ে চাপানো হয়।
এ ঘটনায় সারিয়াকান্দি থানার সাবেক উপ-পরিদর্শক (এসআই) নয়ন কুমার কোনো মামলার তদন্ত কাজে অংশ নিতে পারবেন না বলে আদেশ দেন হাইকোর্ট। মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এই আদেশ বহাল থাকবে। আলোচিত এ ঘটনায় অভিযুক্ত এসআই গত ২১ আগস্ট নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
‘পুলিশের ভুলে ১২ বছরের শিশুর ঘাড়ে ছোট ভাই হত্যার দায়’ শিরোনামে জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশ হয়। ওই সংবাদ যুক্ত করে হাইকোর্টে আবেদন করেন অ্যাডভোকেট শিশির মনির।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০১৫ সাল থেকে ছোট ভাইকে হত্যার দায় নিয়ে ঘুরতে হচ্ছে ১২ বছর বয়সী বড় ভাইকে। সে বছর ২৫ আগস্ট বগুড়ার কাটাখালি গ্রামের একটি পাটক্ষেত থেকে উদ্ধার করা হয় মহিদুল ইসলামের শিশুপুত্র সোহাগের লাশ। পরে জিজ্ঞাসাবাদের কথা বলে পুলিশ বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যায় বড় ভাই সৌরভকে। জোর করে হত্যার স্বীকারোক্তি নেয়া হয়। এ মামলায় এখন বাড়ি ছাড়া পুরো পরিবার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।