নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশে এসে খেলতে নামার আগেই নিউজিল্যান্ডের দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে গরম আর আর্দ্রতা। তপ্ত আবহাওয়ায় অনুশীলন করতে রীতিমত হাঁসফাঁস করার জোগাড় অতিথি ক্রিকেটারদের। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে দেশে এখনও বর্ষাকালের মত আবহাওয়া বিরাজ করছে। রাজধানীতে টুকটাক বৃষ্টি হলেও তাই ভ্যাপসা গরম কমছে না। দিনের বেলা সূর্যের প্রখরতা তো আছেই। এই গরম কিউইদের কাবু করে ফেলছে অনুশীলনেই। কিউই পেসার বেন সিয়ার্স স্বীকার করে নিলেন, এর আগে কখনও এত গরমে অনুশীলন করেননি। তিনি বলেন, ‘এখানে অনেক গরম। এবারই প্রথম অনুশীলনে নেমে আমি এমন গরম অনুভব করলাম। চেষ্টা করছি মানিয়ে নেওয়ার। শেখার চেষ্টা করছি, অস্বস্তি অনুভব হলেও কীভাবে বল করে যেতে হবে। ব্যাপারটা একটু মজার! তবে আপনি হাইড্রেটেড থাকলে অসুবিধা নেই।’
শুধু আবহাওয়াই নয়, ঢাকার পরিবেশও বেশ ভিন্ন ঠেকছে সিয়ার্সের কাছে। মনে হচ্ছে, পুরো ভিন্ন পৃথিবীতে এসে পড়েছেন! মিরপুর স্টেডিয়াম নিয়ে তার মূল্যায়ন, ‘এটা পুরোপুরি ভিন্ন। দেশের মত নয়। চোখ খুলে দেওয়ার মত। মনে হচ্ছে পুরো ভিন্ন এক পৃথিবী।’
তবে একটি জিনিসে মিল খুঁজে পাচ্ছেন সিয়ার্স। জৈব সুরক্ষা বলয়ে থেকে তার মনে হচ্ছে, নিউজিল্যান্ডের কঠোর লকডাউনের মধ্যে রয়েছেন। করোনাকালের বিদেশ সফরের এই কঠোরতাকে স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখছেন সিয়ার্স।
‘আমরা জনসাধারণ থেকে বিচ্ছিন্ন আছি। হোটেলে নিজেদের আঙিনায় আছি, নিজেদের রুমে আছি। খুব বেশি মানুষের কাছাকাছি আসতে হচ্ছে না। দেশের লকডাউনের সাথে তুলনা করা যায়। খুব একটা ভিন্নতা নেই। এই প্রথম দেশের বাইরে খেলতে এসেছি। একটু অদ্ভুত, তবে এই পরিস্থিতি অনুযায়ী স্বাভাবিক।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।