মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
করোনাভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করে দিচ্ছে ফেস মাস্ক! ন্যাশনাল অটোনমাস ইউনিভার্সিটি অফ মেক্সিকোর (ইউনাম) গবেষকরা এমনটাই দাবি করেছেন। তারা জানিয়েছেন, রুপা এবং তামা ব্যবহার করে একটি বিশেষ ধরনের মাস্ক তৈরি করেছেন। যা করোনাভাইরাসকে নিউট্রালাইজ করবে।
জানা গিয়েছে, ওই ফেস মাস্কে রুপো এবং তামা ব্যবহার করে একটি ন্যানোলেয়ার তৈরি করা হয়েছে। যা কোভিডকে নিষ্ক্রিয় করে দেবে। বৃহস্পতিবার ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল গেজেটে এমন দাবিই করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই অ্যান্টি ব্যাকটোরিয়াল মাস্কটি ত্রিস্তরীয়। ওই মাস্কটির কার্যকারিতা কতটা তা পরীক্ষা করার জন্য কোভিড ১৯ পজিটিভ রোগীদের ড্রপলেট সংগ্রহ করা হয়েছিল। সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ড্রপ মাস্কের সিলভার কপার ফিল্মের উপর রাখা হয়েছিল। ইউনাম জানিয়েছে, যদি ভাইরাল কনসেনট্রেশন বেশি হয়, তাহলে আট ঘন্টার মধ্যে ভাইরাস উধাও হয়ে যাওয়ার ৮০ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে। আর যদি ভাইরাল কনসেনট্রেশন কম হয়, তাহলে দু’ ঘণ্টার মধ্যেই উধাও হয়ে যাবে করোনা।
উল্লেখ্য, মহামারী পরিস্থিতি ওই মাস্ক যে সাধারণ মানুষের কাজে আসবে তা বলা বাহুল্য। এবার প্রশ্ন, আদৌ কি মাস্কটি ধোয়া যাবে? ইউনাম এর উত্তর ‘অবশ্যই’। জানানো হয়েছে, মোট ১০ বার ধোয়া যাবে ওই মাস্কটি। বর্তমানে ইউনিভার্সিটির তরফ থেকে দিনে ২০০টি করে মাস্ক তৈরি করা সম্ভব বলেও দাবি করা হয়েছে। যদিও তার কত দাম হবে, সে প্রসঙ্গে কোনও ধারণা দেয়া হয়নি।
প্রসঙ্গত, হালে নানা ধরনের মাস্ক কিনছেন অনেকেই। এ নিয়ে নানা ধরনের গবেষণাও চলছে। কিছুদিন আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়াররা দাবি করেছিলেন যে তারা এক অনন্য ফেস্ক মাস্ক বানিয়ে ফেলেছিলেন, যা পরলেই বোঝা যাবে রোগী করোনা আক্রান্ত কিনা। ওই মাস্কের নাম দেয়া হয়েছিল নভেল ফেস মাস্ক। গবেষকরা জানিয়েছিলেন, মাস্ক পরার ৯০ মিনিটের মধ্যেই কোভিড পজিটিভ না নেগেটিভ তা জানা যাবে। আসলে মহামারি শুরুর পরে প্রথম সমস্যা ছিল করোনা পরীক্ষা করানো নিয়ে। যাতে খুব দ্রুত করোনা পরীক্ষা করা যায়, তাই ওই আবিষ্কারের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছিল। বর্তমানে তৃতীয় ঢেউ নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি বিশ্ব। তাই করোনাকে রোখার চেষ্টা চালাচ্ছেন গবেষকরা। সূত্র : টিওআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।