বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
বৃষ্টির সাথে বজ্রপাতের ঘটনায় শেরপুর সদর, শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতি ও নকলা উপজেলায় চারজন নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন। বুধবার (১১ আগস্ট) দুপুরে সদর উপজেলার কৃষ্ণপুর দড়িপাড়া, শ্রীবরদী উপজেলার গোসাইপুর, ঝিনাইগাতি উপজেলার মালিঝিকান্দা (ইছামারি) ও নকলা উপজেলার লাভা গ্রামে পৃথক এসব ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, বুধবার সকাল থেকে শেরপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামে রোপা-আপানের ক্ষেতে কাজ করছিলেন কয়েকজন কৃষি শ্রমিক। বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে বজ্রপাতসহ বৃষ্টি শুরু হলে আব্দুল খালেকের ছেলে মোস্তফা মিয়া (৪০) ঘটনাস্থলেই মারা যান। এসময় আহত হন জোসনা আলীর ছেলে আবু সাঈদ (৩৪) ও ফজু মিয়ার ছেলে বদু মিয়া (৩৫)। এরমধ্যে বদু মিয়া শেরপুর সদর ও আবু সাঈদকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অন্যদিকে নকলা উপজেলার শহরতলী গ্রাম লাভায় রোপা-আমনের ক্ষেতে কাজ করার সময় ওই গ্রামের বদিউজ্জামানের ছেলে কৃষক আজিজুল হক (৩৫) বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। আহত হন আব্দুস ছালামের ছেলে বাবু মিয়া ও মোক্তার হোসেনের ছেলে হুমায়ুন ওরফে ফকির।
একই সময়ে শ্রীবরদী উপজেলার গোসাইপুর গ্রামে আরমান (১২) নামে এক কিশোর রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় বজ্রপাতে মারা গেছে। আরমান তার নানা আলমাছের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল। সে ঝিনাইগাতি উপজেলার পাইকুড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে। এছাড়াও একই সমরেয় ঝিনাইগাতি উপজেলার মালিঝিকান্দা ইছামারি গ্রামে আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে কিশোর রাসেল (১৪) বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।