বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে যাত্রীরা প্রতিদিন ভারতে যেতে পারবেন। তবে, ফিরতে পারবেন সপ্তাহে ৩ দিন। যদিও স্থলপথে ভারত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়িয়ে ৩১ জুলাই পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। জানা যায়, কোভিড সার্টিফিকেট ও ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের ছাড়পত্র নিয়ে সপ্তাহে শনি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার দেশে ফিরতে পারবেন যাত্রীরা। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা থাকছে পুলিশ ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম। করোনার শুরু থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য স্বাভাবিক রয়েছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে ইতোপূর্বে প্রায় ৯ থেকে ১০ হাজার পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত করত। করোনা সংক্রমণে বিধি-নিষেধে বর্তমানে প্রতিদিন যাত্রীর সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৬০ থেকে ৭০ জনে। গত বছর প্রথম করোনা সংক্রমণ দেখা দিলে ১৩ মার্চ ভারত সরকার স্থলপথে বাংলাদেশের সঙ্গে যাতায়াত বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে ১৪ আগস্ট থেকে তারা করোনা পরিস্থিতি কমে এলে ব্যবসা ও চিকিৎসা ভিসা চালু করেন। ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ আছে এখনও। বেশ কিছুদিন বন্ধ থাকার পর গত বছরের ৭ জুন আমদানি-রফতানি বাণিজ্য শুরু হয় দু’দেশের মধ্যে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহাসান হাবিব জানান, ভারত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বেড়েছে ৩১ জুলাই পর্যন্ত। ঢালাওভাবে সাধারণ যাত্রীদের ভ্রমণের সুযোগ নেই। তবে, যাদের ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র আছে কেবলমাত্র তারাই শর্তসাপেক্ষে দুই দেশের মধ্যে ভ্রমণ করছেন। ভারত থেকে যারা দেশে ফিরেছেন তাদের বেনাপোল ও যশোরের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হচ্ছে। বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক মামুন তরফদার জানান, গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিসহ দেশের শিল্প কলকারখানায় উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখতে বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক আছে। বন্দরের বাইরে যাতে ভারতীয় ট্রাকচালকরা বের হতে না পারে সেজন্য কঠোর নজরদারি রেখেছে বিজিবি, পুলিশ ও বন্দরের নিরাপত্তাকর্মীরা। তাদের মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।