পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মমলায় তাদের দুই সন্তানকে শিশু আইন মেনে মাগুরায় জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বুধবার চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক এ আদেশ দেন। আবেদনকারীর আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, শিশু আইনে নির্দেশিত বিধান মোতাবেক তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) মাগুরাতে গিয়ে প্রবেশনাল অফিসারের উপস্থিতিতে দুই শিশুকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। অন্য কারো সহয়োগিতা প্রয়োজন হলে নিতে পারবেন। লকডাউনের মধ্যে যদি না পারেন, তাহলে পরে থানার সহযোগিতায় জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। আদালত কোনো নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে দেননি।
জানা যায়, গত ১৩ জুন মামলার তদন্তের জন্য মিতু-বাবুল দম্পত্তির দুই সন্তানকে আইও পিবিআই পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা জিজ্ঞাসাবাদ করতে আদালতে আবেদন করেন। তখন আদালত ১৫ দিনের মধ্যে তাদের আইওর কাছে হাজির করতে বাবুলের বাবা আব্দুল ওয়াদুদু মিয়া ও ভাই হাবিবুর রহমান লাবুকে নির্দেশ দেন।
বাবুল আক্তারের ভাই মাগুরার বাসিন্দা হাবিবুর রহমান লাবু করোনার এ সময়ে তাদের চট্টগ্রাম আদালতে নিয়ে যাওয়া কঠিন উল্লেখ করে শিশু আইনের বিধান অনুসরণ পূর্বক তাদের মাগুরায় জিজ্ঞাসাবাদ করার নির্দেশনা চেয়ে চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে আবেদন করেন। পরে তা শুনানির জন্য চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এ পাঠানো হয়। গত সোমবার এ বিষয়ে আংশিক শুনানি হয়।
২০১৬ সালের ৫ জুন নগরীর ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় মিতুকে। পাঁচ বছর পর এই মামলায় বাবুল আক্তারকে আসামি করে গ্রেফতার করা হয়। বাবুল গ্রেফতার হওয়ার পর তার দুই সন্তান চাচার কাছে আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।