বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সরবরাহের তুলনায় পাইকার না থাকায় নওগাঁর আমের হাটে বেচাকেনায় ধস নেমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে মণপ্রতি দু' শ' থেকে আড়াই শ' টাকা পড়ে গেছে দর। হঠাৎ এ দরপতনে বিপাকে পড়েছেন বাগান মালিকরা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, লকডাউনের কারণে দূরের পাইকাররা আসতে না পারায় আম বিক্রি করতে পারছেন না। এবার বরেন্দ্র এলাকায় ১৫শ' কোটি টাকার আম বেচাকেনার আশা করলেও তা অর্ধেকে নেমে আসবে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।
গাছ থেকে নামানো আম বিক্রির জন্য হাটে আনছেন বাগান মালিকরা। ল্যাংড়া, খিরসাপাত, গোপালভোগ, নাক ফজলিসহ বাহারি জাতের আমের সরবরাহ বেড়েছে নওগাঁর সাপাহার আমের হাটে। তবে দূরের বেপারি না আসায় কেনাবেচায় ছেদ পড়েছে।
সড়কের দু 'পাশে বিভিন্ন বাহনে ক্যারাটে ভরা আম নিয়ে বিক্রির জন্য অপেক্ষায় বাগান মালিকরা। সরবরাহের তুলনায় ক্রেতা কম থাকায় সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরণের প্রতি মণ আমের দাম দুশো টাকা পর্যন্ত পড়ে গেছে।
আম বিক্রেতারা জানান, গোপাল ভোগ ১৩০০ থেকে ১৪০০, লেংড়া ১৩০০ থেকে ১৩৫০ টাকা, হিম সাগর ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা, লকনা ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, নাক ফজলি ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা দরে বিক্রি হলেও এখন ক্রেতা নেই।
স্থানীয় বেপারীরা বলছেন, করোনায় লক ডাউনে দূরের পাইকাররা আসতে পারছেন না, এতে পড়ে গেছে দর।
দাম পড়ে যাওয়ার কারণে জেলার আম বিক্রির টাকা যেটা আশা করা হয়েছিল তা পূরণ হবে না বলেও জানান নওগাঁর সাপাহার আম আড়ৎ সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জয়নাল আবেদিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।