Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

টিকায় অ্যান্টিবডি তৈরি হয়নি, আদর পুনাওয়ালার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩ জুন, ২০২১, ১০:০৫ এএম

ভারতে প্রস্তুতকৃত করোনা টিকা কোভিশিল্ডের ডোজে দেহে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়নি দাবি করে এই টিকার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার স্বত্ত্বাধিকারী ও প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আদর পুনাওয়ালাসহ চার জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনৌয়ের এক ব্যক্তি।

প্রতাপ চন্দ্র নামের ওই ব্যক্তি মঙ্গলবার লখনৌয়ের আশিয়ানা থানায় এই অভিযোগ দায়ের করেন। তার অভিযোগে অভিযুক্তের তালিকায় আদর পুনাওয়ালা ছাড়া অন্য তিনজন হলেন— ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব লভ আগারওয়াল, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চের পরিচালক বলরাম ভার্গভ এবং ভারতের জাতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থা ন্যাশনাল হেলথ মিশনের পরিচালক অপর্ণা উপাধ্যায়।

অভিযোগে প্রতাপ চন্দ্র উল্লেখ করেন, গত ০৮ এপ্রিল তিনি কোভিশিল্ড করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন। ২৮ দিন পর টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার কথা ছিল তার, কিন্তু ওইদিন সরকারি টিকাদান কেন্দ্রে গিয়ে তিনি জানতে পারেন কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ অনুসারে টিকার প্রথম ডোজের পর দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার সময়সীমা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী, তিনি দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিতে পারবেন আরও ছয় সপ্তাহ পর।

প্রতাপ জানান, এর পর সরকার অনুমোদিত একটি ল্যাব থেকে করোনা অ্যান্টিবডি জিটি টেস্ট করান তিনি। সেই পরীক্ষায় দেখা গেছে, তার দেহে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কোনো অ্যান্টিবডি তৈরি তো হয়ইনি, উল্টো তার রক্তে প্ল্যাটিলেট (এক প্রকার রক্তকণিকা)- এর পরিমাণ তিন লাখ থেকে কমে অর্ধেক, অর্থাৎ দেড় লাখ হয়ে গেছে।

ফলে, টিকা নেওয়ার পর ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা তার বেড়ে গেছে বলে অভিযোগে জানিয়েছেন প্রতাপ।

ভারতের বার্তাসংস্থা আইএনস সূত্রে জানা গেছে, প্রতাপ চন্দ্র প্রথমে মামলা করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আশিয়ানা থানার পুলিশ এটি অভিযোগ আকারেই গ্রহণ করেছে; পাশাপাশি, উত্তরপ্রদেশ পুলিশের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও বিষয়টি অবহিত করেছে স্থানীয় পুলিশ।

তবে প্রতাপ চন্দ্র হুমকি দিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের না করা হলে আদালতের দ্বারস্থ হবেন তিনি।

গত ১৬ জানুয়ারি থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের তত্ত্বাবধানে দেশজুড়ে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে ভারতে। প্রথম পর্যায়ে দেশটির ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি ভারত বায়োটেকের করোনা টিকা কোভ্যাক্সিন ও বিশ্বের সর্ববৃহৎ টিকা প্রস্তুতকারী কোম্পানি সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার তৈরি করোনা টিকা কোভিশিল্ড এবং একই কোম্পানির তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা করোনা টিকার ডোজ ব্যবহার করা হয়েছে এই কর্মসূচিতে।

তবে বর্তমানে রাশিয়ার করোনা টিকা স্পুটনিক ৫ ও গণটিকাদান কর্মসূচিতে ব্যবহার করছে ভারত। দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অচিরেই এই কর্মসূচিতে চীনের করোনা সিনোফার্মও ব্যবহার করা হবে।

সূত্র: আইএএনএস



 

Show all comments
  • Tipu ৩ জুন, ২০২১, ১০:৫২ এএম says : 0
    - এটি আমার কোনো নিছক সংক্ষিপ্ত মন্তব্য নয় বরং এটি আমার এক সংক্ষিপ্ত গবেষণা যা আমি সবার সঙ্গে ভাগ করছি - - সাধারণ জনগণকে কখনোই মিথ্যুক, ভন্ড, প্রতারক, দুর্নীতিবাজ, অনিষ্টকর ব্যক্তি, বস্তু ও বিষয়ের পূজারী কোন রাজনৈতিক নেতা, সরকারী লোক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে কোনভাবেই বিশ্বাস ভয় সমর্থন করা উচিত নয়। পরিবর্তে মিথ্যুক, ভন্ড, প্রতারক,দুর্নীতিবাজ, অনিষ্টকর ব্যক্তি বস্তু ও বিষয়ের পূজারী সকল রাজনৈতিক নেতা, সরকারী লোক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের উচিত সাধারণ মানুষকে ভয় করা। সাধারণ মানুষ সব কিছুর উৎস। - সাধারণ মানুষ ভাল এবং মন্দের উৎস - সাধারণ মানুষ বিষ এবং নিরাময়ের উৎস। সাধারণ লোকদের অবশ্যই নিজেদের কল্যাণের জন্য সত্য, ন্যায়, মানবতাবোধ সম্পন্ন সৎ লোক এবং ভাল বিষয়কে সমর্থন করতে হবে। সকল রাজনৈতিক নেতা, সরকারী জনগণ, ব্যবসায়ীসহ সকল ধরনের ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই নিজেদেরকে সকল সাধারণ মানুষের ভালো সেবক হিসাবে উপস্থাপন এবং প্রমাণ করতে হবে। যখন বেশিরভাগ সাধারণ মানুষ সত্য, ন্যায়, মানবতাবোধ সম্পূর্ণ ভাল মানুষ এবং বিষয়গুলিকে সমর্থন করে, তখন সমস্ত রাজনৈতিক নেতা, সরকারী লোক, ব্যবসায়ীদের নিজেদেরকে সাধারণ মানুষের সেবক হিসাবে উপস্থাপন করতে হয়। এবং সাধারণ মানুষ শান্তি ও সমৃদ্ধির জীবন যাপনের সুযোগ পায়। আর সাধারণ মানুষ যখন অনিষ্টকর ব্যক্তি বস্তু ও বিষয়ের পূজারী, মিথ্যুক, ভন্ড, প্রতারক, দুর্নীতিবাজ কোন রাজনৈতিক নেতা, সরকারী লোক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, বিষয়গুলিকে সমর্থন করে, তখন সাধারণ মানুষকে অনিষ্টকর ব্যক্তি বস্তু ও বিষয়ের পূজারী মিথ্যুক, ভন্ড, প্রতারক, দুর্নীতিবাজ সকল রাজনৈতিক নেতা, সরকারী লোক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের মূর্খ দাস হতে হয় এবং তাদের দাসত্ব করতে হয়। এবং সাধারণ মানুষ কে অশান্তি ও অভিশপ্ত জীবন যাপন করতে হয়। সুতরাং পছন্দ সাধারণ মানুষের ওপর, তারা কি পছন্দ অথবা নির্বাচন করে তাদের জীবনের জন্য.... - প্রত্যেকটি দেশের সরকার তাদের নিজেদের রচিত সংবিধান দ্বারা সাধারণ জনগণের ব্যক্তি স্বাধীনতার লিখিত স্বীকৃতি দিয়ে থাকে, অথচ আজ সাধারণ মানুষ যখন তাদের ব্যক্তি স্বাধীনতার উপর নির্ভর করে কোন কথা বলে এবং তাদের এই কথা যখন সরকারের কোন স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় তখন সরকার সর্বাত্মকভাবে উক্ত ব্যক্তির বাকস্বাধীনতাকে ধ্বংস করার সর্বাত্মক চেষ্টা করে থাকে ! এর কারণ কি ? এর দ্বারা সরকার কি নিজেদেরকে মিথ্যুক ভন্ড প্রতারক সরকার হিসেবে নিজেদেরকে সাধারণ জনগণের সামনে উপস্থাপন করছে না? আজ বিভিন্ন দেশের মিথ্যুক ভন্ড প্রতারক মানবতাবিরোধী সরকারের সাথে সাথে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতাকে ধ্বংস করে যাচ্ছে। এর প্রমাণ স্বয়ং আমি। যখন সরকারের কোন কর্মকাণ্ড আমার নিকট মিথ্যা, ভন্ড, প্রতারণামূলক, মানবতাবিরোধী, মানুষের জন্য অনিষ্টকর হিসেবে প্রমাণিত হওয়ার পর আমি যখন তার বিরুদ্ধে আমার ব্যক্তি স্বাধীনতার উপর নির্ভর করে কোন কথা বলছি তখন আমাকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে!? তাহলে এর দ্বারাতো এটাই প্রমাণিত হচ্ছে যে সকল বড় মিথ্যুক ভন্ড প্রতারক প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান গুলো সর্বাত্মকভাবে সাধারণ জনগনের উপর বিভিন্ন ভাবে জুলুম করে যাচ্ছে যাতে তাদের মিথ্যা ভন্ডামি প্রতারণা গুলো কে সাধারণ জনগণ অন্ধভাবে বিশ্বাস করে সঠিক হিসেবে মেনে নেয়। আরে একে বলে অন্ধভাবে দাসত্ব করা, যা তারা আমাদের নিকট থেকে চাচ্ছে সর্বাত্মকভাবে। পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষ কোন না কোন ধর্ম পালন করে। সাধারণত মানুষ ধর্মকে কিছু ধর্মীয় বিশেষ আচার-আচরণের সাথে সংযুক্ত করে থাকে। আসল অর্থে ধর্ম হচ্ছে তাই যার উপর নির্ভর করে একজন তার জীবন অতিবাহিত করে, সেটা যেকোনো কিছুই হতে পারে। সে অর্থে এই পৃথিবীতে অসংখ্য রূপের ধর্ম আছে, আর সমস্ত ধর্মকে প্রধান দুই ভাগে ভাগ করা যায় : ১) করুণাময় বা কল্যাণময় ধর্ম - যার মূল ভিত্তি হচ্ছে সত্য, ন্যায়, মানবতা, কল্যাণ এবং শান্তি। ২) অহংবোধ বা শয়তানিজম ধর্ম - যার মূল ভিত্তি হচ্ছে মিথ্যা ভন্ডামি প্রতারণা শোষণ অবিচার জুলুম অমানবিকতা, অভিশাপ এবং অশান্তি। - মানুষ যখন বুঝে অথবা না বুঝে অহংবাদ বা শয়তানি ধর্মের অনুসারী কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বিশ্বাস এবং সহযোগিতা করে তখন এর দ্বারা উক্ত ধর্মের যাবতীয় ক্ষতিকর প্রভাব দাঁড়া উক্ত ব্যক্তিকে বিভিন্ন ভাবে প্রভাবিত হতে হয়। একটি কথা সব সময় আমাদের সকলকে স্মরণ রাখা উচিত আর তা হচ্ছে শয়তান এবং শয়তানের প্রতিনিধিরা সত্যকে গোপন করে এবং মিথ্যাকে প্রকাশ করে তাদের বিভিন্ন রকম শয়তানি স্বার্থ পূরণ করার জন্য। এবং এখন মানুষ অহংবাদ / মিথ্যা / ভণ্ডামি / মায়া / বিভ্রান্তি / অমানবিকতা / ক্ষতিকর / শয়তানবাদের সবচাইতে অন্ধকার যুগে বাস করছে। সুতরাং আমাদের নিজেদের এবং সকলের কল্যাণের জন্য কখনই কোনভাবে শয়তান এবং শয়তানের প্রতিনিধিদের কে বিশ্বাস এবং সহযোগিতা করা উচিত নয়। বরং আমাদের শুধুমাত্র বিশ্বাস করা উচিত সর্বশক্তিমান এর উপর, যিনি সমস্ত কিছুর একমাত্র স্রষ্টা। এবং আমাদের জীবনে আগত প্রত্যেকটি ব্যক্তি, বস্তু ও বিষয়কে সর্বাত্মকভাবে গভীর তদন্ত ছাড়া গ্রহণ করা কোনভাবেই উচিত হবে না। আর যদি আমাদের অজ্ঞতা পূর্ণ স্বভাবের দরুন কোন মিথ্যা ভন্ডামি প্রতারণামূলক ব্যক্তি বস্তু এবং বিষয়কে গ্রহণ করি, এর ক্ষতিকর প্রভাব কতটা বিষাক্ত তা সময় আমাদেরকে পরিষ্কার করে দিবে।
    Total Reply(0) Reply
  • ম নাছিরউদ্দীন শাহ ৩ জুন, ২০২১, ১২:০৫ পিএম says : 0
    সরকার আগেই টাকাদিয়ে রেখেছিলেন মানুষের জীবন বাচাতে টিকা সংগ্রহের। ভারতের ভাইরাসের তীব্রতার জন‍্য বাংলাদেশে টিকা সরবরাহ করেননি! বাংলাদেশের টিকা গ্রহণকারী মানুষ গুলোর পরিক্ষা করা প্রয়োজন সেরামের টিকাই মানুষের শরীরে অ‍্যান্টিবডি তৈরী হয়েছে কিনা??? বহু মানুষ টিকার দ্বিতীয় ডোস নেওয়ার পরও আক্রান্ত হচ্ছে ভাইরাসে এমনকি মৃত্যু ও হয়েছে দ্বিতীয় ডোসের পরে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা কেন কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না। টিকা বানিজ‍্যের? টিকি রাজনীতি? মানুষের জীবন মৃত্যু নিয়ে প্রতিযোগিতামূলক উৎপাদনে টিকা নানা ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে । টিকার কার্যকারিতা ৬০%বা৬৫% এই সব আন্তর্জাতিক বাটপারী আন্তর্জাতিক ডাকাতির মূল্য মানুষ দিচ্ছেন। ইতিমধ্যে দ্বিতীয় ডোস টিকা মৃত্যু মৃত্যুর ঘটনা আন্তর্জাতিক বাটপারীর পকৃত উদাহরণস্বরূপ বলা য়ায়। সত্যি ঘটনা ফাইজারের টিকা সেরামের টিকা সবটিকার আন্তর্জাতিক মানের পরিপূর্ণতা যতেষ্ট সন্দেহ তৈরী হয়েছে মানুষের মনে।টিকা গ্রহণকারীও নিরাপদ নয়। আন্তর্জাতিক গবেষণা টিকার মান নিদ্ধারণে প্রতিযোগিতামূলক বানিজ‍্যিক তাড়াতাড়ি চিন্তাই আজকের কঠিন পরিণতি পরিণাম। ইতিমধ্যে পৃবে পৃথিবীতে বিভিন্ন রোগেরটিকার পরিক্ষা নিরিক্ষা নিরাপত্তাব্যবস্থা শতভাগ নিশ্চিত হওয়ার পর বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা কতৃক অনুমোদিত হয়েছে এবারেই দেখছি পৃথিবীতে অনেক দেশ টিকার ফ‍্যাক্টরী টিকা তৈরি টিকা তৈরী টিকা বানিজ‍্যিকি করনে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত আন্তর্জাতিক ভাবে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা এইসব টিকাই কতদিন স্থায়ী হবে। কোন গ‍্যারান্টি রক্ষা কবচ নেই। মানুষের জীবনের নিরাপত্তার জন্যে ভাইরাস থেকে বাচার জন্যে টিকা অবশ্যই জরুরী। টিকা গ্রহণকারী মানুষ গুলোর মনে শান্তি আছে নিরাপত্তা আছে এই কঠিন প্রশ্নের উত্তর কে দিবেন??
    Total Reply(0) Reply
  • Ashraf Hossain ৩ জুন, ২০২১, ১২:১৭ পিএম says : 0
    তাইলে বাংলাদেশে যারা নিছে তাদের কী হবে? বাংলাদেশে তো নাকি ৯০% উপরে এন্টি বডি তৈরি হইছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Saidur ৩ জুন, ২০২১, ১২:১৮ পিএম says : 0
    তোমরা যারা ..... তুইলা, সেলফি দিয়া, লাইভ দিয়া.. ভারতীয় সেরামের টিকা নিয়া ছিলা... সবাই এবার ভারত প্রেমে ডাইরিয়া হওয়ার অবস্থায় আছো
    Total Reply(0) Reply
  • রোমান ৩ জুন, ২০২১, ১২:২৮ পিএম says : 0
    তাহলে আমাদের উচিত হবে টিকার বাকি টাকা ফেরত আনা
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ মাহফুজুল ইসলাম ৩ জুন, ২০২১, ১:৪৮ পিএম says : 0
    হায় হায় বলে কি???
    Total Reply(0) Reply
  • habib ৩ জুন, ২০২১, ৩:০৯ পিএম says : 0
    আপনারা ভাবতে পারেন আমাদের দেশে যারা এই টিকা দিয়েছে এই ক্ষেত্রে তাদের হবে ?? আমাদের সরকার তো মনে করে তারা টিকা নয় দুনিয়া পায়েগেছে !! এই নিয়ে আমাদের মন্ত্রীদের কত নাটক !! ফরমুলা দেশ বাঁচান মানুষ বাঁচান গ্রহণ করুন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ