মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরুর পর থেকেই বিশ্ববাজারে বেড়েই চলছে স্বর্ণের দাম। মাঝে কিছুটা দাম কমলেও প্রায় দুই মাস ধরে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী। গত সপ্তাহে এক শতাংশেরও বেশি বেড়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম আবারও ১ হাজার ৯০০ ডলার ছাড়িয়েছে। স্বর্ণের পাশাপাশি গত এক সপ্তাহে রুপা এবং প্লাটিনামেরও দাম বেড়েছে।
এদিকে, চলতি মাসে দেশের বাজারে দু’দফায় ভরিতে স্বর্ণের দাম ৪ হাজার ৩৭৪ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। বাজুস জানায়, করোনার কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সঙ্কট ও নানা জটিল সমীকরণে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট বন্ধ থাকা, আমদানিতে শুল্ক জটিলতা (উপকরণ কর রেয়াত) এবং নানা ধরনের দাফতরিক জটিলতায় ব্যবসায়ীরা স্বর্ণের বার আমদানি করতে পারছেন না। তাছাড়া চাহিদার বিপরীতে জোগান কম থাকায় দেশীয় বুলিয়ান/পোদ্দার মার্কেটেও স্বর্ণের দাম বেড়েছে। এ কারণে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে।
দেশে যখন স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়, তখন বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১৮৮১ ডলার। গত এক সপ্তাহে তা বেড়ে এখন ১৯০৩ দশমিক ২০ ডলারে উঠেছে। অর্থাৎ বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর পর বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম বেড়েছে ২২ ডলার। আগামী সপ্তাহে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হতে পারে। সর্বশেষ গত ২৩ মে থেকে স্বর্ণের নতুন দাম কার্যকর হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, বর্তমানে সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণ ৭৩ হাজার ৪৮৩ টাকা, ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ৭০ হাজার ৩৩৩, ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬১ হাজার ৫৮৪ ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৫১ হাজার ৬২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।