পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীতে বিচারক পরিচয় দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার রাতে নগরীর কোতোয়ালী থানার ফিরিঙ্গিবাজারে বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার অভিজিৎ ঘোষ (২২) বোয়ালখালী উপজেলার পূর্ব গোমদন্ডী এলাকার আশীষ কুমার ঘোষের ছেলে। ধর্ষণে সহায়তাকারী তার বন্ধু সত্যজিৎ দাশ শুভকে (২৮) গ্রেফতারের জন্য পুলিশ খুঁজছে।
কোতোয়ালী জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) নোবেল চাকমা জানান, ঘটনার শিকার তরুণী একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ের ছাত্রী। অভিজিতের সঙ্গে তার ফেসবুকে পরিচয়। অভিজিৎ নিজেকে প্রথমে বিসিএস ক্যাডারের পুলিশ কর্মকর্তা ও পরে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রটের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন বলে জানান। তার বাবা প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ও মা শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা বলেও পরিচয় দেন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
কয়েকমাস আগে বন্ধু সত্যজিতের সহায়তার মেয়েটিকে ফিরিঙ্গিবাজারে একটি বাসায় নিয়ে ধর্ষণ করেন অভিজিৎ। বিশ্বাস জন্মানোর জন্য ৫০ টাকার দু’টি স্ট্যাম্পে ভুয়া সই করে বিয়ের ভুয়া হলফনামা তৈরি করে। পরে গত ২১ মার্চ সত্যজিতের সহায়তায় আবারও একই বাসায় নিয়ে অভিজিৎ মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন।
পুলিশ জানায় ২১ মার্চ অভিজিতের আচরণে সন্দেহ হওয়ায় মেয়েটি পুরো বিষয়টি তার মা-বাবার কাছে প্রকাশ করেন। তখন মেয়েটির অভিভাবক অভিজিৎকে ফোন করে তাদের বাসায় যেতে বলেন। অভিজিৎ সত্যজিৎ ওই বাসায় গিয়ে হুমকি-ধমকি দেন। অভিজিৎ নিজেকে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয় দিয়ে মামলা করার হুমকিও দেন। এরপর মেয়েটি কোতোয়ালি থানায় গিয়ে দু’জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলে পুলিশ অভিজিতকে গ্রেফতার করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।