পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
লকডাউনের বর্ধিত মেয়াদ শেষে আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে বাস চালাতে চান মালিকরা। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে জারি করা ‘কঠোর’ লকডাউনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২৮ এপ্রিল মধ্যরাতে। তবে মালিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আগামী রোববার (২৫ এপ্রিল) থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দোকান ও শপিংমল খোলা রাখার অনুমতি দিয়েছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে গণপরিবহন চালু করার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। বাস মালিকরা জানান, তারা সরকারের কাছে বাস চালু করার দাবি জানিয়েছেন। তারা আশা করছেন লকডাউনের এই মেয়াদ শেষে বাস চালু হবে। সেভাবেই তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
বাস চলাচলের বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কি-না জানতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ গতকাল বলেন, আমরা বাস চালুর বিষয়ে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ও সচিবের সঙ্গে আলাপ করেছি। তবে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমরা ২৮ এপ্রিলের পর থেকে বাস চালাতে চাচ্ছি, সেটা বলেছি। এর মধ্যে তারাও সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেবে। আশা করছি ২৯ এপ্রিল থেকে বাস চালাতে পারব।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন বলেন, দোকান ও মার্কেট খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তে আমরা খুশি। আশা করি ধীরে ধীরে গণপরিবহনও চালু হবে। অপেক্ষা করুন দেখুন সরকার কী সিদ্ধান্ত নেয়। গণপরিবহন চালুর বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, গণপরিবহন কিংবা বাস চালুর বিষয়ে আপাতত কোনো সিদ্ধান্ত নেই। সামনে ঈদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষতির বিষয়টি বিবেচনা করে মার্কেট খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গণপরিবহন খুলে দিলে তো আর লকডাউনই থাকল না। তাই অন্তত আগামী ২৮ এপ্রিল লকডাউন বহাল থাকা পর্যন্ত গণপরিবহন খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত আসার সম্ভাবনা নেই। তারপরও উপর থেকে নির্দেশনা আসলে ভিন্ন কথা। তবে ২৯ এপ্রিল থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।