প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
মিঠুন চক্রবর্তী মানেই বাংলার মানুষের বাড়তি উচ্ছ্বাস। কিছুদিন আগেই শালতোড়ায় প্রচারে যে দৃশ্য চোখে পড়েছিল সকলের, দোলের দিনেও জনতার সেই এক উচ্ছ্বাস। সদ্য শেষ হয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট। কথা মতো ভোটের পরের দিনই বাঁকুড়ার ইন্দাসে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে ভোট প্রচারে বেরিয়ে পড়েন মহাগুরু। হুড খোলা গাড়িতে মিঠুন চক্রবর্তী। পরনে সাদা শার্ট। গলায় একগাদা রজনীগন্ধার মালা। পুরো গাড়িটাই কমলা রঙের বেলুন, গাঁদা ফুলে সাজানো।
একে তে দোল, তার উপরে প্রচার। তাই, মিঠুন চক্রবর্তীর রোড শোয়ে, স্বাভাবিকভাবেই, শুধু কমলা রঙের আবীর উড়তে দেখা যায়। প্রচারের ফাঁকে বলে ফেললেন, এবার বাংলায় পরিবর্তন আসছেই। তিনি যে শুধুমাত্র একজন স্টার ক্যাম্পেনারের ভূমিকাই পালন করছেন না, তার কথাতেই বোঝা যাচ্ছে, তিনি নিজে কতটা উত্তেজিত। ইন্দাসে রোড শো শেষ করে পৌঁছে যান কেশপুর, ডেবরাতে। সেখানেও মহাগুরুকে দেখার জন্য অসংখ্য লোক জড়ো হয়। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ায়, কার্যত দোলের আগে সতর্ক থাকার কথা ঘোষণা করেছিল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু মহাগুরুর রোড শোয়ে যেভাবে মানুষ জড়ো হয়েছিলেন, তাতে করোনার কথা তারা সকলেই ভুলে গেছেন বলে দাবি বিরোধী শিবিরের। কিন্তু সেসব তোয়াক্কা না করেই, মহাগুরুর কথায় ফের উঠেছে অভাবী মানুষের কথা। তিনি জানান, বিজেপি একমাত্র দল যারা গরিব মানুষের কথা ভাবে। ভিক্ষা দেবে না। বিজেপি গরিবদের সম্মান দেবে। তাই ১৮ বছরের সেই স্বপ্ন পূরণ করতে তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। সঙ্গে বাংলাতে আসল পরিবর্তন আনতে মানুষকে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আবেদন করেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।