মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মঙ্গল গ্রহ নিয়ে মানুষের জল্পনার শেষ নেই। সোশ্যাল মিডিয়াতেও লাল গ্রহটি নিয়ে বিভিন্ন বিচিত্র কন্সপিরেসি থিওরি ঘুরে বেড়ায়। এবার এক টিকটক ইউজার তার ভিডিওতে দাবি করেছেন, এখন লাল গ্রহে মানুষের বসবাস নেই ঠিকই। কিন্তু অতীতে ছিল! এমনকী এই গ্রহ আদৌ লাল রঙেরও ছিল না। মানুষই পরমাণু বোমা ফাটিয়ে মঙ্গলকে রক্তবর্ণের করে তুলেছে! বিজ্ঞানীদের অবাক করে দেয়া এই আজগুবি থিওরি বেশ ভাইরাল হয়েছে।
দাবিটি করেছেন ‘ক্র্যাকহেড জো ডার্ট’ নামের এক টিকটক ইউজারের। আরেক ইউজার প্রশ্ন তুলেছিলেন, ‘কোন কন্সপিরেসি থিওরি আপনার মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে?’ তার উত্তরেই মঙ্গলের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন ক্র্যাকহেড। তার দাবি, ‘মঙ্গল চিরকাল লাল ছিল না। জানতে চান কেন তা লাল হল? ২০ লাখ বছরেই এতটা বদলে গেল?’ পরে নিজেই নিজের প্রশ্নের জবাবে তিনি দাবি করেন, মঙ্গলে নেমে এসেছিল নিউক্লিয়ার শৈত্য। আর সেই কারণেই রং বদলে লাল হয়ে যায় প্রতিবেশী গ্রহটি। কিন্তু কেন ওই নিউক্লিয়ার শৈত্য? তার পিছনে রয়েছে পারমাণবিক বিস্ফোরণ। যার ফলে মঙ্গলের মাটি ঢেকে গিয়েছিল পুরু ছাইয়ে। তাই সূর্যের আলো আর তা ভেদ করতে পারেনি। ফলে সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদগুলি সব নষ্ট হয়ে যায়। আর মঙ্গলও লাল রঙের হয়ে ওঠে।
যে ভিডিওতে এই সব উদ্ভট দাবি করেছেন ওই ইউজার সেখানেই তিনি পরিষ্কার জানিয়েছেন, ‘আমার থিয়োরি এটাই। আমরা মঙ্গল থেকেই এসেছি। সেখানকার সব প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করে পরমাণু বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে তা ধ্বংসও করে ফেলেছি।’ মঙ্গলে যে পানির উৎসের কোনও অভাব ছিল না তাও উঠে এসেছে তার দাবিতে।
এই সব থিওরি যে একান্তই কাল্পনিক, তা কাউকেই আলাদা করে বলে দিতে হবে না। মঙ্গলের মাটিতে থাকা আয়রন অক্সাইড তথা মরিচার কারণেই যে তা ‘মহাকাশের লাল লণ্ঠন’ হয়ে উঠেছে এটা সকলেরই জানা। তবুও এমন মজাদার থিওরি ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। সূত্র: নিউজউইক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।