মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই উত্তেজনা বাড়ছে। করোনাভাইরাসের কারণে রাজ্যের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা বলা হলেও তা মানা হচ্ছে না।
এদিকে `জয় শ্রী রাম' বনাম `জয় সিয়া রাম' এই লড়াই আগে থেকেই চলছিল। পশ্চিমবাংলায় এবার ভোট প্রচারে সামিল নজরুলের `জয় বাংলা' ও কবিগুরুর `সোনার বাংলা'। একদিকে বিজেপি সোনার বাংলা বানাবে বলে মানুষের কাছে ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছে। তাদের কথায়, বাংলা তার হৃত গৌরব হারিয়েছে। তাই `সোনার বাংলা' গড়ার ডাক দিয়েছে বিজেপি।
সোনার বাংলা মানে সীমান্ত হবে সুরক্ষিত, সোনার বাংলা মানে মানুষ পাবে খাবার, যুবকদের মিলবে রোজগার, `সোনার বাংলা' সুশাসন, বাঙালির গর্ব।
অন্যদিকে গত লোকসভা ভোটের সময় থেকে `জয় বাংলা' স্লোগান তুলেছিলেন মমতা ব্যানার্জি। কবি নজরুলের, পুর্ণ অভিনন্দনের `জয় বাংলা' ডাক এখন ঘুরছে আকাশে বাতাসে।
জয় বাংলা বলতে মানুষের জয় বোঝাতে চান তৃণমুল সুপ্রিমো। তাই মানুষের পাশে থেকে লড়াই করে বাংলার মানুষকে তার অধিকার বুঝিয়ে দিতেই এই শ্লোগান। তবে দুই স্লোগানের পক্ষে বিপক্ষেই চলছে তক্ক-যুক্তি-গপ্প। এই দু'জন কবির লেখা দুটি লাইন নিয়ে মুখোমুখি দুই পক্ষ।
বিজেপির কটাক্ষ `জয় বাংলা তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের স্লোগান। ধার করা শ্লোগানে চলছেন বাংলার `পিসি'। অন্যদিকে তৃণমুলের কটাক্ষ মোদি যেখানে দেশ বিক্রি করার দিকে তাকিয়ে আছেন সেখানে সোনার বাংলা গড়ার ভাওতা শুধুই প্রচার পাবার জন্য, এর বাইরে আর কিছুই নয়। তবে সে যাই হোক, বিদ্রোহী কবির লেখা `জয় বাংলা' আর কবিগুরুর লেখা `সোনার বাংলা' পঙতি এখন রাজনৈতিক মহলে জনপ্রিয় স্লোগান হয়ে ঘুরছে লোকের মুখে মুখে।
সূত্র : আজকাল
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।