পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক মন্ত্রী, প্রবীন আইনজীবী ও লেখক ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ মঙ্গলবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। বর্ষিয়ান এই রাজনীতিবিদের মৃত্যুর পর সর্বমহল থেকে জানানো হয়েছে শোকবার্তা।
অনেকে তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার নিয়ে কথা বলছেন, আবার কেউ বলছেন তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন নিয়ে। কেউ কেউ আবার তাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করে হয়ে পরছেন আবেগআপ্লুত।
ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর বেশ কিছু ছবি ভাইরাল হয়েছে। যেখানে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের অনাড়ম্বর জীবন যাপনের চিত্র ফুটে উঠেছে।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ২০১৯ সালের ৭ জুন ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিনে গ্রামের বাড়িতে এসে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের নিজ বাড়ির পুকুরে সাঁতার কাটেন। সেই ছবিটি এখন ভাইরাল হয়েছে, যা অনেকেই আবেগাপ্লুত করছে।
ছবিটির নিয়ে সিরাজপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী সৈকত জানান, সেদিন দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে মানিকপুর গ্রামের নিজ বাড়ির পুকুরে দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কেটে ঈদ আনন্দ উদযাপন করেছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। এ সময় নেতাকর্মীদেরকে নিয়মিত সাঁতার কাটার ও ব্যায়াম করার পরামর্শও দেন এই কর্মীবান্ধব নেতা।
এ জাতীয় আরও বেশ কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে স্মৃতিচারণ করছেন তার সহচার্য পাওয়া মানুষগুলো। তারা বলছেন, এতো বড় মাপের মানুষ হয়েও সাধারণ নেতাকর্মীদের সাথে তিনি খুব সাবলীলভাবে মিশতেন। রাজনীতির মাঠে কর্মীদের সাথে একাকার হয়ে যেতেন। ব্যাক্তি জীবনও ছিলো আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতো।
এ বিষয়ে জগলুল মানসুর নিশাত লিখেন, ‘নেতৃত্বের সমস্ত গুনাবলি সম্পন্ন একজন সত্যিকার দেশপ্রেমিক এবং জনদরদী নেতা বলতে যা বোঝায় তিনি তাই ছিলেন। উনার মৃত্যুতে দেশ, একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক নেতাকে হারালো।’
তাঁকে নিয়ে এমডি তাওহিদ হাসনাত লিখেন, ‘সত্যি আপনি আমাদের নোয়াখালীর গর্ব। আপনার মতো অবিভাবকের চলে যাওয়া, মেনে নিতে পারতেছি না। আপনি চলে যাওয়ার পরে আপনার সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছি।’
‘কীর্তি মানের মৃত্যু নেই!’- ফাতেমা আক্তার প্রেমার মন্তব্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।