পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেছেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন এবং ভাষার জন্যে জীবন দান বিশ্ব ইতিহাসের এক অন্যন্য ঘটনা। পৃথিবীতে ভাষার অধিকার রক্ষার জন্যে জীবনদানের একমাত্র ঘটনা ২১ ফেব্রæয়ারির আত্মদানের ঘটনা। আজকে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করা। আমাদের ইতিহাস, ঐহিত্য ও মূল্যবোধের আলোকে এ ভাষাকে সমৃদ্ধ করা। বিচারবিভাগসহ রাষ্ট্রীয় সকল কার্যক্রমে বাংলা চর্চা বাধ্যতামূলক করতে হবে। বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির উপর বিজাতীয় আগ্রাসন রোধ করতে হবে। ভাষা আন্দোলনের আরেকটি শিক্ষা হচ্ছে অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করা। যেকোন অন্যায় অত্যাচার জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে হবে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আয়োজিত আলোচনা সভায় আজ রোববার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিজয়নগরস্থ মজলিস মিলনায়তনে সংগঠনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আজিজুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম তুহিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলাচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের যুগ্মমহাসচিব অধ্যাপক মো. আবদুল জলিল প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তর সভাপতি অধ্যাপক ডা: রিফাত হোসেন মালিক, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সহসভাপতি মাওলানা নুরুল হক, জিল্লুুর রহমান, মালয়েশিয়া শাখা সভাপতি তাসলিম উদ্দিন, মহানগরী দক্ষিণ সহ-সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসাইন, হুমায়ুন কবির আজাদ, কাজী আরিফুর রহমান, মহানগরী উত্তর সহ-সাধারণ সম্পাদক মুফতি সাইফুল হক, মাওলানা মিজানুর রহমান, মুফতি মাওলানা মইনুদ্দিন ও কবি খালেদ সানোয়ার। সভায় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে শাহাদৎবরণকারীদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।