বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সমকালীন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি আল মাহমুদকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করলেন নেট দুনিয়ার বাসিন্দারা। আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি ছিল কবির দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। এদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কবিকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার সাথে স্মরণ করেন ভক্তরা। বাংলা সাহিত্যে কবির অসামান্য অবদান ও স্মৃতি তুলে ধরে স্ট্যাটাস দেন অনেকেই।
‘সোনালি কাবিন’ খ্যাত কবি আল মাহমুদ স্মৃতি হয়ে যাওয়ার দুই বছর পূর্ণ হলো আজ সোমবার। ভালোবাসার এই কবি ২০১৯ সালের এই দিনে আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৌড়াইলের মোল্লাবাড়িতে জন্ম নেন এই কবি। যার পুরো নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ।
ফেসবুকে কবিকে স্মরণ করে সাইফুল্লাহ আল মাহদী লিখেছেন, ‘‘প্রিয় কবি আল মাহমুদের এই ছড়াটি চিরকাল আমাকে কৈশোরে আটকে রাখে। হয়তো আমার পরবর্তী সকল প্রজন্মই এই জালে আটকে থাকবে। দূরন্তপনা বা মুক্ত থাকার মধ্যে যে প্রশান্তির পরশ তা মনকে আন্দোলিত করে। আজ প্রিয় কবির দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। মহান আল্লাহ কবিকে উত্তম প্রতিদান দিন।’’
কবির অসামান্য অবদানকে স্মরণ করে আকতার হোসেন আতিকীন লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশের প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক আল মাহমুদ। বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবিদের একজন আল মাহমুদের কবিতার বই পড়েননি এমন সাহিত্যপ্রেমী খুঁজে পাওয়া ভার। মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ, যিনি আল মাহমুদ নামে অধিক পরিচিত— ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ছিলেন। তবে সবকিছু ছাপিয়ে গেছে তাঁর কবি পরিচয়। আধুনিক বাংলা কবিতা নানা দিক থেকে তাঁর কাছে ঋণী থাকবে। সোনালী কাবিন তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি।...প্রিয়তম কবির আজ দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা যেন তাঁর কবরকে নূরে নূরে ভরে দেন এবং জান্নাতুল ফেরদৌসের উঁচু মাকাম দান করেন। আমীন।’’
আবিদ হাসান লিখেছেন, ‘‘বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তি ‘সোনালি কাবিন’ খ্যাত বিশ্বাসের কবি আল মাহমুদের ২য় মৃত্যুবার্ষিকী আজ। আল্লাহ তা'য়ালা কবিকে জান্নাতের উঁচু মর্যাদা দান করুন।’’
সালমা আঞ্জুম লতা লিখেছেন, ‘‘আমার প্রিয় কবি। আল্লাহ যেন ওনাকে ক্ষমা করে দেন, দয়া করেন, জান্নাত নসীব করেন।’’
রাজু আহমেদের মন্তব্য, ‘‘কবি আল মাহমুদ ছিলেন সমসাময়িক যুগে ইসলামি ভাবধারার অসামান্য পন্ডিত ও আল্লাহর সৈনিক।’’
শ্রাবণ সৈকত লিখেছেন, ‘‘কবির কত কবিতা পড়েছি পাঠ্যপুস্তকে। বিনম্র শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা জানাচ্ছি কবিকে।’’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।