পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জ্ঞাত আয় বহির্ভুত সম্পদ অর্জন এবং অর্থপাচার মামলায় পাপুলসহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে ৫ এপ্রিল। গতকাল রোববার এ প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ থাকলেও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সেটি দাখিল করতে পারেনি। এ জন্য আরও সময় প্রার্থনা করেন তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মো.সালাহউদ্দিন। এ পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করেন।
এর আগে জ্ঞাত আয় বহির্ভুত সম্পদ অর্জন এবং অর্জিত অর্থ পাচারেরর অভিযোগে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের এমপি কাজী সহিদ ইসলাম পাপুলসহ চার জনের বিরুদ্ধে গত ১১ নভেম্বর মামলা করে দুদক। অপর আসামিরা হলেন, তার স্ত্রী সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি সেলিনা ইসলাম,পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন প্রধান এবং মেযে ওয়াফা ইসলাম। তাদের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৩১ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ ও ১শ’ ৪৮ কোটি টাকা অবৈধভাবে হস্তান্তর,স্থানান্তর এবং রূপান্তরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এজাহারে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানের আড়ালে জেসমিন প্রধানের পাঁচটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ২০১২ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত লন্ডারিং হয় ১৪৮ কোটি টাকা স্থানান্তর হয়। অথচ মাত্র ২৩ বছর বয়সী জেসমিনের নিজের কোনো আয়ের উৎস নেই।
অন্যদিকে এফডিআর হিসাবের ২ কোটি ৩১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩৮ টাকার কোনো উৎস জেসমিন দাখিল করতে পারেননি। এ কারণে অবৈধ সম্পদের অভিযোগে কাজী সহিদ ইসলাম পাপুল এবং তার স্ত্রী এমপি সেলিনা ইসলাম, শ্যালিকা জেসমিন প্রধান ও মেয়ে ওয়াফা ইসলামের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
মানব এবং অর্থ পাচার মামলায় দন্ডিত হয়ে পাপুল এখন কুয়েত কারাগারে রয়েছেন। দুদকের মামলায় জামিনে রয়েছেন সেলিনা ইসলাম, জেসমিন প্রধান এবং ওয়াফা ইসলাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।