পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের আসামে ১১৯ বছর পরে দেখা পাওয়া গেল বিরল ম্যান্ডারিন হাঁসের। বর্তমানে এই হাঁসের সংখ্যা মাত্র ২০০টি। এই হাঁস সাধারণত ভারতে যায় না। ফলে এর দেখা পাওয়া বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
গত বছর উজানি আসামের তিনসুকিয়ায় বাঘজানে গ্যাস ক‚পে বিস্ফোরণ ঘটায় আশপাশের বাস্তুতন্ত্র-জলভ‚মিতে মারাত্মক প্রভাব পড়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে জ্বলতে থাকা আগুনে পুড়ে যায় আশপাশের সব উদ্ভিদ। প্রচুর তেল ও বর্জ্য মিশেছিল আশপাশের বিল ও জলাভ‚মিতে। অদূরেই ছিল ডিব্রæ-শইখোয়া জাতীয় উদ্যান ও পাখিদের পছন্দের চারণভ‚মি মাগুরি-মতাপুং বিল। তেলে, আগুনে, গ্যাসে বিলের প্রচুর মাছ মারা যায়। জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণীর ক্ষতি হয়েছিল।
কিছুদিন আগে ওয়াইল্ডলাইফ ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার সদস্যেরা বিরল প্রজাতির সাদা ডানার উড ডাকের বসতির সন্ধানে উজানি আসাম থেকে অরুণাচল পর্যন্ত সমীক্ষায় নেমেছিলেন। হঠাৎ ক্যামেরায় ধরা পড়ে একটি মাগুরি বিলে ভাসছে একটি ম্যান্ডারিন ডাক। একটি স্পট বিলড ডাকের সঙ্গে তাকে দেখা যায়। সমীক্ষা দলের নেতৃত্বে থাকা আফতাব আহমেদ জানান, ১৯০২ সালে শেষ এই হাঁসের দেখা মিলেছিল রাজ্যে। ম্যান্ডারিন ডাক ভারতে আসে না। কখনও ভুল করে আকাশে দলছুট হয়ে কেউ কেউ অন্য হাঁসেদের দলের সঙ্গে ভিড়ে ভারতে ঢুকে পড়ে। এ বারেও তেমনই এক দল হাসি ফোটালো ভারতের পাখিপ্রেমীদের মুখে। সূত্র : দ্য হিন্দু।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।