পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, রাজনৈতিক সীমারেখায় বিভক্ত করলেও বাংলাদেশ-ভারত এই দু’দেশের মানুষের মনকে বিভক্ত করা যায়নি। দু’দেশের এই গভীর সম্পর্কের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পৃথিবীকে অবাক করে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার পথে হাঁটছে।
গতকাল শনিবার ভারত সফররত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিক দীপক বন্দোপাধ্যায় ও সুরজিত ঘোষালের স্মৃতিফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে যাবার আগে দুপুরে প্রেসক্লাব কলকাতা চত্বরে এফলক উন্মোচন করেন তিনি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-ভারত এই দু’দেশের মানুষের মনকে বিভক্ত করা যায়নি। দু’দেশের এই গভীর সম্পর্কের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পৃথিবীকে অবাক করে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার পথে হাঁটছে।
মন্ত্রীর সফরসঙ্গী তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সাইমুম সারওয়ার কমলসহ ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহম্মদ ইমরান, কলকাতা উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান, প্রেসক্লাব কলকাতার সভাপতি স্নেহাশিস সুর ও সচিব কিংশুক প্রামাণিক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, সফররত তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা ও অভিনয় শিল্পীসহ বিশিষ্টজনেরা এ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
প্রেসক্লাব কলকাতার সভাপতি স্নেহাশিস সুর বলেন, তৎকালীন শব্দসৈনিক সাংবাদিকরা না থাকলে ভারত জানতে পারত না কি অস্থিরতার মধ্য দিয়ে সেদিনের বাংলাদেশ দিন কাটিয়েছে। আর মুক্তিযুদ্ধে দু’জন নয়, সব মিলিয়ে ১৩ জন সাংবাদিক তাদের জীবন দিয়েছে, যা নিয়ে প্রেসক্লাব কলকাতার শতবার্ষিকীতে একটি পুস্তকও প্রকাশ হয়েছে।
এর পরপরই কলকাতার পিয়ারলেস হোটেলে বিশ্বজোড়া বাঙালির বিশ্বমঞ্চ হিসেবে খ্যাত ওয়েবসাইট ‘বাংলা ওয়ার্ল্ড ডট কম’ আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজ ও আলোচনায় কলকাতা ও বোম্বে হাইকোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি চিত্ততোষ মুখার্জিসহ কলকাতার ও সংগঠনটির সুধীজনদের সাথে মতবিনিময় করেন ড. হাছান মাহমুদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।