Inqilab Logo

শক্রবার ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১, ০৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

টঙ্গী বেক্সিমকো ঔষধ কারখানার ওয়্যারহাউজে সংরক্ষণ করা হয়েছে করোনা ভ্যাকসিন

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছাবে ৬৪ জেলায়

গাজীপুর জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৫ জানুয়ারি, ২০২১, ৬:৩৫ পিএম

ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে আনা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৫০ লাখ ডোজ করোনার ভ্যাকসিন ঢাকার হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে টঙ্গীর বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস কারখানার ওয়্যারহাউজে রাখা হয়েছে। সোমবার বেক্সিমকো ঔষধ কারখানার সাতটি বিশেষ ফ্রিজার কাভার্ডভ্যানে করে বেলা ১টার দিকে ভ্যাকসিনগুলো পৌছায় টঙ্গীর বেক্সিমকোর ওয়্যারহাউজে (গুদাম)।

বেক্সিমকোর ফার্মাসিটিক্যালসের চিপ অপারেটিং অফিসার রাব্বুর রেজা জানান, বিমানবন্দর থেকে ৫০ লাখ ডোজ ৭টি গাড়িতে করে আনা হয়েছে। এ জন্য আগে থেকেই তাদের নতুন দুটি ওয়্যারহাউজ প্রস্তুত ছিল। এছাড়া তাদের পুরনো আরো একটি ওয়্যার হাউজ রয়েছে। নতুন ওয়্যারহাউজ-১ এ ৬ মিলিয়ন ডোজ এবং ওয়্যারহাউজ-২ তে ৮ মিলিয়ন ডোজ রাখা যাবে। যদি দরকার হয় তাহলে তাদের পুরনো ওয়্যারহাউজও ব্যবহার করা যাবে। এখানে ১৫ মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন সংরক্ষন করা যাবে। প্রাথমিকভাবে ৫০ লাখ ডোজ তিনটি ব্যাচে এসেছে। এই তিনটি ব্যাচের স্যাম্পলই দেশের ওষধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ‘ওষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে’ পাঠানো হবে। পরীক্ষা নিরীক্ষার পর ওষধ প্রশাসন থেকে ছাড়পত্র পেলে দেশের ৬৪টি জেলায় ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পাঠানো এগুলো যাবে বলে আশা করছেন তিনি।

তিনি আরো জানান, প্রতিটি কার্টনে ১২শ’ ভায়াল বা ১২ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন আছে। ১২ শ’ ভায়াল মাল্টিপল ডোজ হিসেবে যাবে বিভিন্ন জেলায়। সরকারকে তারা এভাবে মাসে ৫০ লাখ ভ্যাকসিন সরবরাহ করবেন। কোন ডোজ ড্যামেজ পাওয়া গেলে তা বেক্সিমকোর নিজস্ব খরচে ফেরত আনা হবে এবং সাথে সাথে সেরাম ইনস্টিটিউটকে অবহিত করা হবে। প্রতিটি ড্যামেজ ডোজের পরিবর্তে বেক্সিমকোর নিজস্ব খরচে রিপ্লেস (নতুন ডোজ স্বস্থানে পাঠানো হবে) করা হবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনা ভ্যাকসিন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ