পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহীর আদালত চত্বরে ধর্ষিতাকে বিয়ে করে জামিন পেলেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চক্ষু বিশেষজ্ঞ সাখাওয়াত হোসেন রানা (৪০)। একজন নারী আইনজীবীকে সতেরমাস ধরে ধর্ষণ করার অভিযোগে হাজত বাস করছিলেন। বিয়ের শর্তে তাকে জামিন দেওয়া হয়। ডা. রানার আগের সংসারে স্ত্রী-সন্তান রয়েছে। দ্বিতীয় স্ত্রীকে বিয়ে করতে তাকে ৫০ লাখ টাকা দেনমোহর দিতে হয়েছে। এর মধ্যে ২৫ লাখ টাকা নগদে এবং বাকি রাখা হয়েছে আরও ২৫ লাখ টাকা। দ্বিতীয় স্ত্রীর বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায়। আর চিকিৎসক রানার গ্রামের বাড়ি নওগাঁর পোরশা উপজেলায়।
রাজশাহী মহানগরীর টিকাপাড়া এলাকায় ভাড়া থাকেন চিকিৎসক রানা। ওই নারী আইনজীবী মহানগরীর কোর্ট এলাকার ভাড়া থাকেন। তিনি রাজশাহী জেলা জজ আদালতের শিক্ষানবিস আইনজীবী। ওই নারী অভিযোগ করেছিলেন, প্রায় দেড় বছর আগে ডা. রানার সঙ্গে তার পরিচয় হয়। কিছু দিনের মধ্যেই ডা. রানা তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরপর একদিন কৌশলে তাকে ধর্ষণ করেন এবং সেই ভিডিও চিত্র ধারণ করে রাখেন।
তারপর সেই ভিডিও চিত্র ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে ১৭ মাস ধরে তাকে ধর্ষণ করেন। সর্বশেষ গত ২৫ জুলাই দুপুরে ডা. রানা ওই নারীর ভাড়া বাসায় গিয়ে তার সঙ্গে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে চান। এ সময় ওই নারীর বান্ধবী পুলিশের জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বরে কল দেন। এছাড়া তিনি আশপাশের লোকজনকে বিষয়টি জানান।
তখন এলাকাবাসী ওই চিকিৎসককে আটকে রাখেন। পরে রাজপাড়া থানা পুলিশ গিয়ে কিছু ভিডিও চিত্র উদ্ধার করে। এরপর ওই নারী ওই ঘটনায় ওই নারী আইনজীবী বাদী হয়ে ধর্ষণ ও নির্যাতনের মামলা করেন। এই মামলার আসামি ডা. রানা গতকাল বিকেলে ধর্ষিতা নারীকে বিবাহের শর্তে আদালত থেকে জামিন পান। রাজশাহীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত ১ এর বিচারক মনসুর আলী তাকে জামিন দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।