পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধর্ষণের শিকার জীবিত কিংবা মৃত কোনো নারী-শিশুর ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে। রিটে ধর্ষণের শিকার নারীদের ছবি প্রকাশে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানানো হয়েছে রিটে। গতকাল মঙ্গলবার ‘জাস্টিস ওয়াচ ফাউন্ডেশন’র পক্ষে ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন এ রিট করেন। এতে বিবাদী করা হয়েছে,স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা। আগামি সপ্তাহে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামানের ডিভিশন বেঞ্চে রিটটির শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রিটে বলা হয়, নারী-শিশু নির্যাতন দমন আইনে যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণের শিকার নারী-শিশুর ছবি ও পরিচয় গণমাধ্যমে প্রকাশ না করার বিধান রয়েছে। তবে, অনেক ক্ষেত্রে এই বিধানের বাস্তবায়ন লক্ষ্যণীয় নয়। রিটে ধর্ষণের শিকার জীবিত বা মৃত নারী ও শিশুর গণমাধ্যমে ছবি ও পরিচয় প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।
ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন রিটের বিষয়ে বলেন. ধর্ষণের শিকার কোনো নারীর ছবি প্রকাশে আইনে বাধা থাকলেও বিভিন্ন গণমাধ্যমে ধর্ষণের শিকার নারী বা শিশুর ছবি প্রকাশ করা হচ্ছে। এতে তাদের পরিবারের সদস্যরা সামাজিকভাবে হেয় হচ্ছেন। বিশেষ করে স¤প্রতি ধর্ষণের শিকার হয়ে মারা যাওয়া ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের এক শিক্ষার্থীর ছবি দেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। এসব ছবি প্রকাশের ঘটনা আমাদের ব্যথিত করেছে। তাই সংক্ষুব্ধ হয়ে এ রিট দায়ের করেছি। প্রসঙ্গত: এর আগে একটি ইংরেজি দৈনিকে ধর্ষণের শিকার এক শিশুর ছবি প্রকাশ করা হয়। ওই ছবি প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন এক আইনজীবী। এ প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট আইনের সংস্পর্শে আসা কোনো শিশুর ছবি বা পরিচয় প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন। সেই সঙ্গে সকল গণমাধ্যমকে ভবিষ্যতে আইনের সংস্পর্শে আসা কোনো শিশুর ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।