পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে জনগণের প্রতিনিধিত্বের সরকার নেই বলেই একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, জনগণের প্রতি সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তাদের পছন্দ-অপছন্দে তোয়াক্কা সরকার করে না। দাসত্ব গ্রহণ করার জন্য প্রতিবেশীদেরকে খুশি করে ক্ষমতায় থাকাটাই সরকারের একমাত্র লক্ষ্য। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে সকলকে সোচ্চার হয়ে প্রতিবাদ জানানোর আহবান জানান গয়েশ্বর।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের উদ্যোগে ‘মাষ্টার মাইন্ড স্কুলের ছাত্রী আনুশকাকে ধর্ষণ ও হত্যাসহ সারাদেশে নারী ও শিশুদের ওপর নিযার্তন-নিপীড়নের প্রতিবাদে এই ব্যতিক্রমী প্রতিবাদী কর্মসূচিতে অংশ নেন সংগঠনের কয়েক‘শ নেতা-কর্মীরা। শতাধিক মোমবাতি প্রজ্জ্বলনে মাষ্টারমাইন্ড স্কুলের শিক্ষার্থী আনুশকা হত্যা বিচার চেয়েছে ‘নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম’।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় মাস্টার মাইন্ড স্কুলের শিশু শিক্ষার্থী হত্যাকান্ডের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তার মা কী বলেছেন? তিনি বিচার চাওয়ার পর তাদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে।
‘স্টপ চিন্ড্রেন হেরাজমেন্ট’. ‘বিকৃত যৌনাচার বন্ধ কর’, ‘আনুশকা হত্যাকারীর বিচার চাই’ ‘জেগে উঠো, শিশুদের রক্ষা করো’ ইত্যাদি নানা বক্তব্য লেখা প্লাকার্ড ও প্রজ্জলিত মোমবাতি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করে তারা।
গত ৭ জানুয়ারি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল মাস্টারমাইন্ডের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নূর আমিন গ্রুপ স্টাডিতে বন্ধু ফারদিন ইফতেখার দিহানের বাসায় গিয়ে ধর্ষনের শিকার হয়। পরে হাসপাতালে নিলে চিকিতসকরা তাকে মৃত্যু বলে ঘোষণা করেন।
সংগঠনের সদস্য বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব নিপুণ রায় চৌধুরীর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম ও যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। এই কর্মসূচিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা শিরিন সুলতানা, মীর সরফত আলী সপু, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, বিলকিস ইসলাম, ফরিদা ইয়াসমীনসহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।