পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কাতারে ফিরে যেতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করছে করোনার কারণে দেশে এসে আটকে পড়া কাতার প্রবাসীরা। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে মন্ত্রণালয়ের সামনে জড়ো হতে থাকেন প্রবাসীরা।
কাতার প্রবাসী মো. মানিক বলেন, করোনার আগে কাতার থেকে যারা বাংলাদেশে আসছিল লকডাউনের কারণে তাদের প্রেসিডেন্টস বাতিল হয়ে যায়। কাতারের সিস্টেম হচ্ছে ওই দেশে প্রবেশ করার পর ওয়ার্ক পারমিট নবায়ন করতে হবে। অন্যথায় নবায়ন করা যাবে না। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ থেকে ওখানে যাওয়ার পর হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে নিজের খরচে। আবার এন্টি পারমিট দেবে ওখানের স্পন্সর তাদের সঙ্গে শ্রমিকদের কোনো যোগাযোগ নেই। আমরা ওখানে যোগাযোগ করার পরেও কোনো সমাধান হচ্ছে না।
ভুক্তভোগি শাহরিয়ার বলেন, নেপাল, ভারত, ভুটানের অনেক প্রবাসী শ্রমিক আটকে পড়া ছিল, কিন্তু সরকার তাদের ওই দেশের সহজেই ঠিক করিয়ে দিয়েছেন। আমাদের বিষয়টি সমাধান না হওয়ার ক্ষেত্রে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যর্থতা রয়েছে। কাতার প্রবাসী ইলিয়াস বলেন, আমাদের দাবি একটাই আটকে পড়াদের যেভাবে সউদী আরবে পাঠানো হয়েছে, সেভাবেই আমাদের পাঠাতে হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশে প্রবাসীরা জানান, করোনার কারণে প্রায় ১২ হাজার কাতার প্রবাসী দেশে আটকা পড়েছে। গত ১২ মাস ধরে আমরা দেশে মানবেতর জীবন-যাপন করছি। এর মধ্যে ৯৫ শতাংশ কর্মীর ইকামার মেয়াদ শেষ। গত চার মাস ধরে আমরা রি এন্ট্রি পারমিটের আবেদন করছি। তারা আরও জানান, আমাদের আবেদন নেওয়া হচ্ছে না। যার ফলে চাকরি অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এ অবস্থায় আমরা কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের কাতার পাঠানোর ব্যবস্থা করার দাবি জানাচ্ছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।