পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে সরকারিভাবে নির্মিত প্রথম মসজিদ নভেম্বরে উদ্বোধন হওয়ার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে বন্ধ করে দিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু বড়দিন উপলক্ষে সেখানে বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে ওই মসজিদটি আবার খুলে দেয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে। অনলাইন গার্ডিয়ান এ খবর দিয়ে জানাচ্ছে, দেশজুড়ে করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউন দেয়া হয়েছিল। কিন্তু বড়দিন উপলক্ষে তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে গ্রিক অর্থডক্সরা দলে দলে তাদের ধর্মীয় রীতি পালন করবেন। এ সময়ে মুসলিমরাও যাতে তাদের উপাসনা করতে পারেন এ জন্য মসজিদটি খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গ্রিসের শিক্ষা ও ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সেক্রেটারি জেনারেল গিওরগিস কালানটজিস বলেছেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কোনো রকম বৈষম্য করা হবে না। তাই প্রতিটি উপাসনালয়ে প্রার্থনা সভা হতে পারে। তবে সেখানে ২৫ জনের বেশি মানুষ উপস্থিত না হতে বলা হয়েছে। ওই মসজিদটিতে গ্রিক সরকারের নিয়োগ দেয়া ইমাম মোহাম্মদ সিসি জাকি বলেছেন, নভেম্বরের শুরুতে চূড়ান্তভাবে আমরা মসজিদটি খুলে দিই। তা স্থায়ী হয়েছিল মাত্র ৫ দিন। এর মধ্যে একদিন শুক্রবার জুমার নামাজ হয়েছিল। তারপর মসজিদ বন্ধ করে দেয়া হয়। করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউনের অধীনে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। এখন লকডাউনের পরে আবার মসজিদ খুলে দেয়া হচ্ছে। এটা একটি বড় খুশির খবর। আকস্মিকভাবে মসজিদটি বন্ধ করে দেয়ার পর মরক্কোতে জন্মগ্রহণকারী ইমাম সাকি খুব কমই রাষ্ট্রীয় তহবিলে নির্মিত এই মসজিদ পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে শিল্প এলাকা ইরা ওদোস বা স্যাক্রেট ওয়ে’তে। গার্ডিয়ান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।