Inqilab Logo

বুধবার ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ২১ কার্তিক ১৪৩১, ০৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মডার্নার টিকার নেপথ্যে

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২২ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:০১ এএম

করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে মডার্নার সাফল্যের নেপথ্যে শোনা যাচ্ছে ৩৫ বছরের এক এগজিকিউটিভের নাম। ভ্যাকসিন দ্রুত তৈরি করা এবং তা তড়িঘড়ি বাজারে আনার জন্যই চেষ্টা করেছেন ওই এগজিকিউটিভ হ্যামিল্টন বেনেট ও তার টিম। হ্যামিল্টনের তৎপরতার জন্য মূলত ফাইজার-বায়োনটেকের করোনা ভ্যাকসিনের পর মডার্নার ভ্যাকসিনও ছাড়পত্র পেয়েছে আমেরিকায়।
ম্যাসাচুসেটসের কেমব্রিজে ছোট্ট সংস্থা মডার্না। করোনা মহামারির শুরু থেকেই সংস্থাটি ভ্যাকসিন তৈরির গবেষণা করছে। সংস্থা সূত্রে খবর, হ্যামিল্টনের তৎপরতার জন্যই ভ্যাকসিন তৈরি থেকে বণ্টনের প্রক্রিয়া গতি পেয়েছে। এই সব দিক খতিয়ে দেখেই এই সংস্থাকে ছাড়পত্র দিয়েছে আমেরিকার নিয়ামক সংস্থা ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। ১০ বছরেরও বেশি এই ইন্ডাস্ট্রিতে গবেষণায় অভিজ্ঞতা রয়েছে হ্যামিল্টনের। ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এনভাইরনমেন্টাল হেল্থ এবং মাইক্রো বায়োলজিতে গ্র্যাজুয়েট। এর পর লন্ডনের স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন থেকে এপিডেমিওলজিতে ফের গ্র্যাজুয়েট এবং তারও পর ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএস। গত চার বছর ধরে তিনি মডার্নার ভ্যাকসিন বিভাগের দায়িত্বে।
২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে মডার্না এই ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে। এবিসি নিউজকে হ্যামিল্টন বলেন, ‘আমাদের এই ভ্যাকসিন অন্যদের সঙ্গে ফারাকটা তৈরি করবে। মহামারির সমস্যা আমরা অভিনব ভাবে মোকাবিলা করতে চলেছি। আমরা না পারলে সম্ভবত অন্য কেউ তা পারবে না। জানুয়ারিতে প্রথম করোনার পূর্ণাঙ্গ জিনোম পাওয়া যেতেই আমরা গবেষণা শুরু করি।’ সঙ্গে সংযোজন, ‘প্রতিদিনই আমরা গতি বাড়িয়েছি। এই প্রকল্পের সঙ্গে এতটাই জড়িয়ে আছি যে, সকালে ৭টার মধ্যে অফিস আসি। রাতে বের হই সাড়ে ১০টার পর। পরের দিন আবার সকাল ৭টার মধ্যে অফিস। প্রতিদিনই চেষ্টা করি নিজেদের ডেড লাইন ঠিক রাখতে।’ সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে।



 

Show all comments
  • Jack Ali ২২ ডিসেম্বর, ২০২০, ৪:৪৩ পিএম says : 0
    When muslim used to follow Qur'an and Sunnah, they were super power and not only that they were very advanced in Science and Technology. Now we muslim only know how to kill our own people, loot people's hard earned tax payer money and so many heinous harrm things they commit. We do not have research lab like America, we are legless people. Our country looks like huge Junk Yard and Open Dustbin because of our ruler, they 100% percent corrupt and they don't have any humanity.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ