মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিজেপি চায়, ওরাই একা থাকবে। একটা দেশ, একটা নেতা... বাকি সব মরে যাক। এটা তো প্রেসিডেন্সিয়াল ফর্ম অব গভর্নমেন্ট! সাদা বাংলায় একনায়কতন্ত্র। ইঙ্গিত স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল এই কথাতেই। কিন্তু থামলেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরাসরি নাম না করে হিটলার-মুসোলিনির মতো স্বৈরাচারী শাসকের সঙ্গে এক সারিতে দাঁড় করালেন নরেন্দ্র মোদিকে।
কৃষি আইনের প্রতিবাদে দিল্লি সীমানার দখল নিয়েছেন কৃষকরা। প্রতিবাদে তিন দিন ধরে ধর্মতলার মেয়ো রোডে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে চলছে কিষাণ, খেতমজুর তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থান। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রের শাসকদলকে আক্রমণ করতে সেই ধর্নামঞ্চকেই বেছে নিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। বলেছেন, ‘হিটলার, মুসোলিনি, চেসেস্কুর দল বিজেপি। দিল্লিতে কৃষি আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চাপা দিতে সব রকম কৌশল নিচ্ছে ওরা। আন্দোলন থেকে নজর ঘোরাতে চীন-পাকিস্তানের হুজুগ তুলে দিচ্ছে। বিজেপি যদি এরাজ্যে ক্ষমতায় আসে, সর্বনাশ করে দেবে। ’ মমতার কথায়, ‘আজ এমন আইন করেছে, আলুর দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। আমরা সঙ্কটের সময় অর্ধেক দামে খাদ্যশস্য দিতাম। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির সরকার সংবিধান মানছে না। যখন যা ইচ্ছে তাই করছে, আর আইন দেখাচ্ছে। রাজীব গান্ধীর সরকার ৪০০ এমপি নিয়েও এমন সাহস দেখাত না। আর এদের? কখনও নোট বাতিল, কখনও এই বিক্রি, ওই বিক্রি। বাংলাকে বঞ্চিত করতে ধান নিয়েও ওরা যা ইচ্ছে, তাই করছে।’
নাম না নিলেও প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ‘দেশের কোনও কাজ করবে না। প্রতি সপ্তাহে ৩ দিন করে রেডিওতে, মিডিয়ায় ভাষণ দেবে।’ ট্যুইটারে ‘আগুন লেগেছে, দমকল ডাকুন’ প্রসঙ্গে খোঁচা দিয়েছেন রাজ্যপালকেও। বিজেপির বিরুদ্ধে একজোট হওয়ার ডাক শোনা যায় নেত্রীর গলায়। জমি রক্ষার আন্দোলনে ধর্মতলায় ২৬ দিন অনশনের স্মৃতিও এদিন তার বক্তব্যে জায়গা করে নিয়েছে। সূত্র : টিওআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।