পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তান ও চীনের যৌথ নির্মিত তিনটি জেএফ-১৭ জঙ্গিবিমান ও চীনের কাছ থেকে আটটি ড্রোন গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি কাজ দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছে নাইজেরিয়ার বিমান বাহিনী (এনএএফ)। এনএএফ’র ফেসবুক পেজের এক পোস্টে বলা হয়েছে নাইজেরিয়ায় জেএফ-১৭ জঙ্গিবিমানের অপারেশনের প্রথম বছরে সহায়তা করবে পাকিস্তানের পাইলট ও টেকনিশিয়ানরা। নাইজেরিয়ার জেএফ-১৭ কেনার বিষয়টি ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে প্রথম নিশ্চিত হয়। দেশটির বাজেট নথিতে এর উল্লেখ ছিলো। ফলে পাকিস্তানের বাইরে নাইজেরিয়া হয় এই বিমানের প্রথম ক্রেতা। মিয়ানমারও এই বিমান ব্যবহার করছে। সম্প্রতি চীনের সোশ্যাল মিডিয়ায় নাইজেরিয়ার জন্য জেএফ-১৭ উৎপাদনের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। এছাড়া নাইজেরিয়া চীনের কাছ থেকে আটটি ড্রোন কিনছে। এগুলো সশস্ত্র ড্রোন হবে বলে ফেসবুকের পোস্টে উল্লেখ করা হয়েছে। নতুন ড্রোন বহরে থাকবে দুটি এভিক উইং লুং-২, চারটি চায়না এরোস্পেস সাইন্স অ্যান্ড টেকনলজি কর্পোরেশনের সিএইচ-৪ ও দুটি সিএইচ-৩। ফেসবুক পোস্টে নাইজেরিয়া বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল সাদিক আবুবকরের মন্তব্যও প্রকাশ করা হয়েছে। তিনি মাকুরদি বিমান ঘাঁটি পরিদর্শনের সময় জেএফ-১৭ এর ব্যাপারে মন্তব্য করেন। এই ঘাঁটিতে জঙ্গিবিমানগুলো রাখা হবে। নাইজেরিয়া নয়টি বাতিল এফ-৭এনআই ফাইটার সক্রিয় করার চেষ্টা করছে। এর সাতটি খুলে আলাদা করে চীনে পাঠানো হবে লাইফ এক্সটেনশনের জন্য। বাকি দুটি সক্রিয় করবেন স্থানীয় টেকনিশিয়ানরা। ফ্লাইট গ্লোবাল, এসএএম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।