বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে আকবরের একটি ভিডিও। ধারনা করা হচ্ছে, আনুষ্ঠানিক গ্রেফতারের পূর্ব মুহূর্তে জনতার হাতেই সে আটক হয়েছিল। আটকের পর রশি কোমরে দিয়ে বেধে রাখা হয় তাকে। পরিবেশ প্রতিবেশ জঙ্গলসম। আকবরকে ঘিরে রাখা খাসিয়া ভাষাভাষী মানুষের কথোপকথন। সেই চিত্রটি মোবাইলে ভিডিও রেকর্ড করা হয়। কিন্তু রেকর্ডকৃত ভিডিওতে পরস্পর বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন আকবর। প্রথমে বলেছেন তিনি খুনি না একা মারেননি রায়হানকে, তারপর বলেন ৫/৬ জন রিমান্ড দিয়েছিল রায়হানকে। কিন্তু ভিডিওর শেষাংশে দেখা যায়, পুরানো ছকে আবারও বলছেন, পাবলিক মারছে, তাকে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন, সেখানে মারা গেছে রায়হান। এমনকি এক সিনিয়র অফিসারের পরামর্শেই পালিয়েছেন বলে বক্তব্য দেন আকবর। ভিডিও রেকর্ডের শুরুতেই আকবর বলেন, আমি খুনি না, আমি একা মারিনি। রিমান্ড দিয়েছিল ৫/৬ জন, আফসোস করে বলেন ‘এজন্য মরে গেছে ভাই’। বড় বির্মষ দেখাচ্ছিল আকবরকে, নায়কোচিত ক্লিন শেভ মুখে দাড়ি গজিয়েছে তার। একজন প্রশ্ন করে কে মরছে, ‘আকবর উত্তরে বলেন একটা ছেলে’। আবার প্রশ্ন বয়স কত, ‘আকবরের উত্তর বয়স ৩২’। ফের প্রশ্ন কিতা জুলুম করছিল,‘ আকবর বলেন ছিনতাই করেছিল’। পুনরায় প্রশ্ন তার জান নিয়েছ, ‘তখন আকবর বলেন তার জানা নাই, পাবলিক মারছে, আমরা হাসপাতাল নিছি, ওখানে মারা গেছে।’ এরপর অন্য একজনের প্রশ্ন করেন, তুমি কিতার জন্য ভাগছো ? উত্তরে আকবর বলেন ‘‘আমি ভাইগ্যা আসছি যে কারণ সাসপেন্সন করছে, নিউজ হতে পারে, ২ মাস পর ঠান্ডা হলে আবার হ্যান্ডেল করা যাবে, অন্যকোন কারণে ভাগি নাই।’’ এরপর কিছুক্ষণ ভিডিওতে আশপাশে স্থানীয় খাসিয়াদের কথোপকথন চলে, একটু পর আবার আকবর বললেন ‘‘ সিনিয়র এক অফিসার আমাকে বলেন তুমি আপাতত চলে যাও, কয়দিন পর আইসো, পরিস্থিতি মোটামুটি ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। এরপর আকবরকে একজন প্রশ্ন করে ইন্ডিয়া কেমন আইল্য, উত্তরে আকবর বলে, ‘ইন্ডিয়ার এক পরিবারের সে ছিল, সেই পরিবার সীমান্তবর্তী ভোলাগঞ্জে তার পরিচিত এক পরিবারের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।