বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
কার কপালে কখন কি হয়, কেউ জানে না, তারপরও সেই অনিশ্চিতকে, নিশ্চিত করতে ক্ষমতার অপব্যবহার করে কতিপয় মানুষ। তাদের একজন কনেস্টবল টিটু চন্দ্র দাস। রায়হান হত্যা মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন বন্দর বাজার পুলিশ ফাঁড়ির এই কনেস্টবল।
চাকুরীকালে কত অপরাধিকে ধরতে আইনী পোষাকে ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি, শপথের সাথে বেইমানী করে কত নিরপরাধীদের হয়তো অসহায় করে হয়রারীতে জড়িত থাকতেন টিটু। কিন্তু সবই ছিল আড়ালে, কারন আইনের লোক যা বলে তাই আইন, ভয় পায় মানুষ। আকাশের যত তারা পুলিশের তত ধারাও বটে! সাধারন মানুষ একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে স্যার না ডাকলেও একজন কনেস্টবলকে স্যার ডাকে অনায়াসে। কারন কোন ঘটনায় সম্মুখে প্রথমে আসে তারা। ভয়ার্থ চেহারার মধ্যে নেই মানবিকতার রূপ। তাই ভীত হয় মানুষ। সেই ভয়কে পুঁজি করেই বেশিরভাগ কনেস্টবল বেপরোয়া আচরন করে সুযোগ পেলেই। তেমনি ঘটনায় জড়িয়ে যান কনেস্টবল টিট্ওু রায়হানকে নিয়ে। তার পরিনতিতে গ্রেফতার দু’দফা রিমান্ড শেষে আজ আদালতে হাজির করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বুধবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর দেড়টার দিকে তাকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে সিলেট অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (ভারপ্রাপ্ত) বিচারক জিয়াদুর রহমানের আদালতে তাকে হাজির করা হয়। এরআগে পিবিআই দুফায় ৩দিন ও ৫দিনের রিমান্ডে নিয়েছিল। দুপুর আড়াইটার দিকে আদালতের বিচারক কনস্টেবল টিটুকে কারাগারে প্রেরণ করার নির্দেশ দেন। গত রবিবার (২৫ অক্টোবর) দিত্বীয় দফায় সিলেট অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (ভারপ্রাপ্ত) বিচারক জিয়াদুর রহমানের আদালতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই পরিদর্শক মহিদুল ইসলাম টিটু চন্দ্রের ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে বিচারক ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ২০ অক্টোবর পুলিশ লাইন্স থেকে টিটুকে গ্রেফতার করে ৫ দিনের রিমান্ডে নেয় পিবিআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।