পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় চিড়িয়াখানা ১ নভেম্বর থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শর্তসাপেক্ষে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে। এজন্য চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষকে ১০ ও দর্শনার্থীদের ৬টি শর্ত পালন করতে হবে। গতকাল মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব শর্তের বিষয় উল্লেখ করা হয়।
চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের পালনীয় শর্তে বলা হয়, চিড়িয়াখানায় প্রবেশের ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে অমোচনীয় রঙ দিয়ে বৃত্তাকার স্থান চিহ্নিত করতে হবে। প্রবেশ গেটে জীবাণুনাশক টানেল ও ফুটবাথ স্থাপন করতে হবে। প্রবেশ গেটে থার্মাল স্ক্যানারের সাহায্যে দর্শনার্থীর দৈহিক তাপমাত্রা চেক করার ব্যবস্থা করতে হবে। চিড়িয়াখানার অভ্যন্তরে গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে হাত ধোয়ার জন্য বেসিন ও সাবানের ব্যবস্থা রাখতে হবে। দর্শনার্থীদের জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। দর্শনার্থীর সংখ্যা দৈনিক সর্বোচ্চ দুই হাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। প্রতিদিন গুরুত্বপূর্ণ প্রাণির এনক্লোজারের চারপাশে জীবাণুনাশক স্প্রে করতে হবে। পরিদর্শন সময় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত নির্ধারিত রাখতে হবে। ডিজিটাল ডিসপ্লের মাধ্যমে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সতর্কতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে এবং ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিদের চিড়িয়াখানায় প্রবেশাধিকার বন্ধ রাখতে হবে।
দর্শনার্থীদের পালনীয় বিষয়গুলো হচ্ছে, চিড়িয়াখানায় প্রবেশের ক্ষেত্রে অমোচনীয় রঙ দিয়ে চিহ্নিত বৃত্তাকার স্থানে অবস্থান করতে হবে। প্রবেশ গেটে স্থাপিত জীবাণুনাশক টানেল ও ফুটবাথ ব্যবহার করতে হবে। চিড়িখানার ভেতর প্রবেশের পর দিকনির্দেশক অনুসরণ করে একমুখী পথ ব্যবহার করতে হবে। বাধ্যতামূলকভাবে ফেস মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। চিড়িয়াখানায় খাবার নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না। চিড়িয়াখানার ভেতরে এক জায়গায় ভিড় বা জটলা করা যাবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।