প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
অভিনয় জগতে আসার আগেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন বলিউড সুপারস্টার আমির কন্যা ইরা খান। কেননা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ অ্যাক্টিভ তিনি। সুযোগ মিললেই ভক্তদের সঙ্গে নানা মুহুর্তের ছবি ও ভিডিও শেয়ার করে নেন। যা হাতে পেয়ে দারুন খুশি হন ভক্তরাও।
সম্প্রতি ট্যাটু করতে শিখেছেন ইরা খান। সেই ট্যাটুর ছবি নিজের ইন্সটাগ্রাম হ্যান্ডেলে শেয়ারও করেছেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে ইরা লেখেন, 'বাকেট লিস্ট আইটেম ৫, আমি আমার প্রথম ট্যাটু করেছি। আমি ভাবছি এটা আমার আরেকটা পেশা হতে পারে।' তবে অন্য কারো হাতে নয়, স্বয়ং তার জিম ট্রেনারের হাতেই ট্যাটুটি এঁকেছেন তিনি।
ইরার এমন সৃজনশীল কাজে মুগ্ধ নেটিজেনদের একাংশ। তবে তার জোর সমালোচনা করতেও ভোলেননি ধর্মীয় কট্টরপন্থীরা। তার পোস্টটি নানা নেতিবাচক মন্তব্যে ভরে গিয়েছে। একজন লিখেছেন, 'এটা হারাম'। আরেকজন লেখেন, 'আমি কিছুতেই বুঝি না আপনারা কিভাবে নিজেদের নামের সঙ্গে খান, পাঠান, সৈয়দ ও হাশমি ব্যবহার করেন? আপনারা মুসলিম নন, তাও লোকেরা আপনাদের মুসলিম মনে করে! এটা খুবই মজার ও অসহ্য।'
অন্য আরেকজন লেখেন, 'প্রার্থনা করেছেন? জানেন না আল্লাহ ট্যাটু অপছন্দ করেন। কেমন মুসলিম আপনি? ইসলামে ট্যাটু হারাম, জানেন না?' যদিও বিষয়টি নিয়ে ইরা কিংবা আমির কাউকেই মন্তব্য করতে দেখা যায়নি।
এদিকে শুরু থেকেই ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে অনীহা প্রকাশ করতে দেখা গেছে ইরাকে। আমির কন্যার কথায়, অভিনেত্রী হওয়ার কোনও ইচ্ছেই তার নেই। এর চেয়ে বরং একাধিক পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করতে চান তিনি।
সন্তানদের প্রসঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে আমির খান জামানা, 'ছেলে জুনায়েদ ও মেয়ে ইরার জন্য তিনি গর্বিত। কেননা ওরা আমার কোনও রকম সাহায্য ছাড়া নিজেরাই নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। ঠিক এমনটাই তো হওয়া উচিত। ওদের জন্যে আমি খুবই খুশি।'
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।