বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
কাউন্টারে আজ শনিবার থেকে টিকিট পাওয়া যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ কমলাপুর রেলস্টেশনে যে কয়জন টিকিট নিতে গেছেন তারা সবাই ফিরে এসেছেন। কাউন্টার থেকে বলা হয়েছে, ২১ সেপ্টেম্বরের আগে কোন টিকিট কাউন্টার থেকে দেওয়া হবে না। এ নিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।
এ ব্যাপারে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার মাসুদ সারোয়ার জানান, যেহেতু অনলাইনে ১০ দিন আগের টিকেট দেওয়া থাকে এবং শতভাগই বিক্রি হয়ে গেছে। সে কারণে আপাতত এই ১০ দিনের (২১ তারিখের আগের) কোন টিকিট কাউন্টারে মিলবে না।
এর আগে জানানো হয়, ট্রেনের ৫০ শতাংশ আসনের অর্ধেক টিকিট পাওয়া যাবে কাউন্টারে। শনিবার থেকে এই ৫০ শতাংশ টিকিট কাউন্টারের মাধ্যমে বিক্রি করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বাকি অর্ধেক ২৫ শতাংশ মোবাইল অ্যাপ, অনলাইন ও মোবাইলে ইস্যু করা যাবে।
সকাল ৮টা থেকে কাউন্টারের মাধ্যমে এবং বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, সকাল ৬টা থেকে অ্যাপ, অনলাইন ও মোবাইলের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু করা যাবে।
এর আগে গত সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ রেলওয়ের উপ-পরিচালক (টিসি) মো. নাসির হাসান খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রায় সাড়ে ৫ মাস বন্ধ থাকার পর কাউন্টারে টিকিট বিক্রি শুরুর সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ রেলওয়ে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, কোনো স্টেশনের অনুকূলে কোনো নির্দিষ্ট শ্রেণিতে বর্তমান নিয়মে বিক্রি করা মোট আসনের ৫০ শতাংশ টিকিটের সংখ্যা ছয়টির বেশি হলে কাউন্টার, অ্যাপ, অনলাইন ও মোবাইলের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। টিকিটের সংখ্যা ছয়টির কম হলে তা শুধু অ্যাপ, অনলাইন ও মোবাইলের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
এ ক্ষেত্রে প্রতিটি ট্রেনে মোট আসন সংখ্যার ৫০ শতাংশ টিকিট থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুকূলে সংরক্ষিত ২ শতাংশ আসন বাদ দিয়ে হিসাব করতে হবে। তা ছাড়া কাউন্টার ও অ্যাপ, অনলাইন ও মোবাইল কোটায় বিক্রি না হওয়া টিকিট যাত্রার ১২০ ঘণ্টা আগে যেকোনো মাধ্যম থেকে ইস্যু করা যাবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।