পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নাগরিকত্ব নিয়ে সিঙ্গাপুর চলে যাওয়ার পর এনআরবি ব্যাংকের পরিচালক মুন্সি বদিউজ্জামান এবং তার দুই স্ত্রীর সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার সংস্থার পরিচালক কাজী শফিকুল আলম তাদের নোটিশ পাঠান। নোটিশে তাদের অর্জিত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ও দায়দেনা সম্বলিত সম্পদ বিবরণী, নোটিশ প্রাপ্তির তিন সপ্তাহের মধ্যে নির্ধারিত ফরমে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়,মুন্সি বদিউজ্জামানের বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচার,প্লট বরাদ্দের নামে গ্রাহকের অর্থ হাতিয়ে নেয়া,ব্যাংক থেকে নামে বেনামে ঋণ নিয়ে আর ফেরত না দিয়ে নামে-বেনামে শত শত কোটি টাকার সম্পদ করেছেন-মর্মে অভিযোগ রয়েছে। সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচারের দায়ে তার বিরুদ্ধে সিআইডিতে মামলাও হয়েছে।
সূত্রমতে, বদিউজ্জামানের নামে-বেনামে রয়েছে শত শত কোটি টাকার সম্পত্তি। এর মধ্যে ময়মনসিংহের ভালুকা থাকায় এডভান্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের নামে ১৪৮ বিঘা জমি কেনেন।পরে তা নির্মাণাধীন স্থাপনাসহ ২০১৩ সালে লাবিব গ্রুপের কাছে ৬০ কোটি টাকায় বিক্রি করেন। জোয়ার সাহারা মৌজায় জগন্নাথপুরে ১১ কাঠা জমিতে ‘এডভান্স রেইনবো’ নামের আবাসিক ভবনে এক হাজার ২০০ বর্গফুটের ২২ ফ্ল্যাট ও জোয়ার সাহারা এলাকায় ‘এডভান্স প্যারাডাইস’ আবাসিক ভবনে ১ হাজার ৪২৬ বর্গফুটের ৮টি ফ্ল্যাট খুঁজে পেয়েছে দুদক। এ ছাড়াও অন্তত: ৪শ’ কোটি টাকার মতো স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ রয়েছে তার। মুন্সি বদিউজ্জামানের দ্বিতীয় স্ত্রী তৌহিদা সুলতানা দেশের এসব সম্পদ দেখাশোনা করেন। প্রথম স্ত্রী নাসরিন জামান, ছেলে এহসানুজ্জামান রাজিব এবং নাফিউজ্জামানকে নিয়ে বদিউজ্জামান বসবাস করেন সিঙ্গাপুর। সেখানে প্রতিষ্ঠান খুলে ব্যবসা করছেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।