পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভিয়েতনাম ও কাতার থেকে ফেরত ৮৩ জন অভিবাসী শ্রমিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন শেষে গতকাল সকালে ওই শ্রমিকেরা বাড়ি ফেরার উদ্দেশ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ঠিক তখন পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে আদালতে নেয়। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সত্যব্রত সিকদার তাদের কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন। তাদের মধ্যে ৮১ জন ভিয়েতনাম ফেরত এবং দুইজন কাতার ফেরত।
তুরাগ থানার ওসি নুরুল মক্তাকিন বলেন, ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন শেষে বিদেশফেরত ৮৩ বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা ওই দু’দেশে অবস্থানকালে অপরাধ করেছেন। ভিয়েতনাম থেকে তাদের অপরাধের বিষয়টি জানানো হয়েছিল। সে কারণে ৮৩ জনকে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে (৫৪ ধারায়) গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। তাদের মধ্যে ৮১ জন ভিয়েতনাম ফেরত এবং দুইজন কাতার ফেরত।
ডিএমপির উত্তরা বিভাগের ডিসি নাবিদ কামাল শৈবাল জানান, গ্রেফতার ৮৩ জনের মধ্যে দু’জন কাতার ফেরত। বাকিরা সবাই ভিয়েতনাম ফেরত। তারা সেখানে কোনো অপরাধে জড়ানোয় জেলখানায় ছিলেন। সেখান থেকে তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হয়। তবে তারা ঠিক কী ধরনের অপরাধ করেছেন, তা এখনও আমরা জানতে পারিনি। তাই সন্দেহজনক হিসেবে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত ১৮ আগস্ট ভিয়েতনাম থেকে ১০৬ জন বাংলাদেশিকে ঢাকায় ফেরত পাঠানো হয়। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে তাদের সবাইকে উত্তরা দিয়াবাড়ী ক্যাম্পে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়। গত ৩১ আগস্ট কোয়ারেন্টিন শেষ হয় তাদের। এরমধ্যে ভিয়েতনামে যারা অপরাধ করেছেন, তাদের বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশের কাছে অভিযোগ আসে। সে অনুযায়ী মঙ্গলবার ১০৬ জনের মধ্যে অভিযুক্ত ৮৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।