পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অস্ত্র আইনে করা মামলায় রিজেন্ট গ্রুপ ও হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। অভিযোগ গঠনের ফলে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়েছে। গতকাল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন এবং সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর জন্য ১০ সেপ্টেম্বর দিন ঠিক করে দেন।
জালিয়াতি আর প্রতারণায় আলোচিত সাহেদকে গত ১৫ জুলাই গ্রেফতার করা হয়। এরপর থেকে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে প্রায় দুই ডজন মামলা হয়। সেগুলোর মধ্যে অস্ত্র আইনের এই মামলাতেই প্রথম তার বিচার শুরু হচ্ছে। অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য সাহেদকে এদিন কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী অভিযোগ পড়ে শুনিয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়- তিনি দোষী না নির্দোষ। জবাবে তিনি নিজেকের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার চান।
ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি আবদুল্লাহ আবু জানান, সাহেদের পক্ষে এ মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করা হলেও শুনানি শেষে বিচারক তা নাকচ করে অভিযোগ গঠন করেন।
উল্লেখ্য, রিজেন্ট হাসপাতালে কোভিড-১৯ পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণার মামলায় গোয়েন্দা পুলিশের রিমান্ডে থাকার সময় গত ১৮ জুলাই রাতে সাহেদকে নিয়ে উত্তরায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় তার একটি গাড়ি থেকে গুলিসহ একটি পিস্তল এবং কিছু মাদক জব্দ করা হয়। ওই ঘটনায় উত্তরা পশ্চিম থানায় অস্ত্র আইনে এই মামলা করে পুলিশ। এরপর গত ৩০ জুলাই ঢাকার মহানগর হাকিম আদালতে অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. সাইরুল ইসলাম। সেখানে রাষ্ট্রপক্ষে মোট ১৪ জনকে সাক্ষী করা হয়। অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) ধারায় দায়ের করা এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে সবোর্চ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদন্ডের বিধান রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।