পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমকে অভিযুক্ত করে অস্ত্র মামলায় চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশ। গতকাল বিকেলে ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. শায়রুল এই চার্জশিট দাখিল করেন।
এর আগে গত ১৫ জুলাই ভোরে সাতক্ষীরার দেবহাটা সীমান্ত থেকে সাহেদকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন করোনা পরীক্ষার নামে ভুয়া রিপোর্টসহ বিভিন্ন প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাহেদের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ডে থাকা সাহেদকে নিয়ে ১৮ জুলাই রাতে উত্তরায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করা হয়। পরে তার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলার চার্জশিট দেওয়া হয়েছে।
গতকাল দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন জানান, সাহেদের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় ডিবির দায়ের করা অস্ত্র মামলার চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। মাদক মামলার চার্জশিট কয়েকদিন পরে দেওয়া হবে। অস্ত্রের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অস্ত্রটি তার কেনা। তবে সেটি অবৈধ। অস্ত্রটি কেনার পর কোথাও ব্যবহার করা হয়নি। এজন্য ব্যালাস্টিক পরীক্ষায় কোনো হাতের ছাপ আসেনি। যেহেতু তার কাছে অবৈধভাবে রাখা অস্ত্র ও গুলি পাওয়া গেছে তাই তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, সাহেদের প্রথম দফায় ১০ দিনের রিমান্ড শেষে গত ২৬ জুলাই আরো পাঁচ মামলায় ৩৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। বর্তমানে দেবহাটা থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে করা মামলায় ১০ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন সাহেদ। এ জন্য গতকাল তাকে সাতক্ষীরায় নেওয়া হয়েছে।
র্যাব-৬ এর সাতক্ষীরা ক্যাম্পের কমান্ডার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার বজলুর রশিদ বলেন, দেবহাটা থানায় দায়ের করা মামলায় সাহেদ করিম এখন রিমান্ডে রয়েছেন। মামলার তদন্তের জন্য তদন্ত কর্মকর্তা সাহেদ করিমকে যেখান থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেখানে নিয়ে যান। পরে তদন্তকাজ শেষ করে তাকে র্যাব-৬ খুলনা কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
সাহেদ করিমের বিরুদ্ধে দেবহাটা থানায় দায়ের করা মামলার বাদী সাতক্ষীরা র্যাব ক্যাম্পের ডিএডি নজরুল ইসলাম বলেন, মামলার তদন্তের জন্য সাহেদকে সাতক্ষীরায় নিয়ে আসা হয়েছে। তদন্তকাজ শেষে আবার তাকে ফেরত দেওয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।