Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

রোমাঞ্চের অপেক্ষায় লিসবন

বায়ার্নের ষষ্ঠ না পিএসজির প্রথম?

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:০১ এএম

নানা বাঁক পেরিয়ে শেষের দুয়ারে দাঁড়িয়ে এবারের উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। ফুটবলপ্রেমীদের ৪২৬ দিনের দীর্ঘ অপেক্ষার পালা শেষে মাঠে গড়াতে যাচ্ছে ২০১৯-২০ মৌসুমের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। স্বপ্নের শিরোপার মঞ্চে মুখোমুখি বায়ার্ন মিউনিখ ও প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত একটায় শুরু হবে ফাইনাল। ইউরোপের সর্বোচ্চ ক্লাব আসরের সেরা নির্ধারণের ম্যাচের ভেন্যু পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের স্তাদিও দা লুজ।
এক দলের সামনে ইউরোপ সেরার মঞ্চে নিজেদের ষষ্ঠ শিরোপা উঁচিয়ে ধরার হাতছানি, আরেক দলের সামনে প্রথম। অলিম্পিক লিওঁকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ২০১৩ সালের পর প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেছে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন। সেবার শিরোপা জেতার পর থেকে চার আসরে সেমি-ফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল জার্মান দলটি।
ফরাসি লিগে আধিপত্য করা পিএসজি ইউরোপ সেরার মঞ্চে পারছিল না সামর্থ্যরে প্রমাণ দিতে। এবার কোয়ার্টার-ফাইনালে ইতালিয়ান ক্লাব আতালান্তাকে হারিয়ে ও শেষ চারে জার্মানির লাইপজিগের স্বপ্নযাত্রা থামিয়ে প্রথমবারের মতো উঠেছে ফাইনালে।
১৯৯৮ সালের পর প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে খেলবে এমন দুই দল, যারা প্রতিযোগিতাটিতে এসেছিল নিজেদের ঘরোয়া লিগের চ্যাম্পিয়ন হয়ে। ফাইনাল হবে পর্তুগিজ ক্লাব বেনফিকার ঘরের মাঠ স্তাদিও দা লুজে। করোনাভাইরাসের কারণে দর্শক থাকছে না শিরোপা লড়াইয়ের ম্যাচেও। তবে টেলিভিশনের পর্দায় ঠিকই চোখ থাকবে লাখ লাখ মানুষের।
পিএসজির আক্রমণের মূল দায়িত্বে থাকছেন যথারীতি ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমার। সঙ্গে আছেন বিশ্বকাপজয়ী তরুণ ফরাসি ফরোয়ার্ড কিলিয়ান এমবাপে। দারুণ ছন্দে আছেন আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। শেষ চারে গোল করে ও করিয়ে লাইপজিগের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানের জয়ের নায়ক তিনিই। স্বপ্নের মতো মৌসুম কাটছে বায়ার্নের রবের্ত লেভান্দোভস্কিরও। এখন পর্যন্ত আসরে করেছেন সর্বোচ্চ ১৫ গোল। চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলে এই পোলিশ স্ট্রাইকারের গোল ৫৫টি। লেভান্দোভস্কি, থমাস মুলার ও লিওঁর বিপক্ষে জোড়া গোল করা সের্গে জিনাব্রির সামনে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে পিএসজির রক্ষণকে।
টুর্নামেন্টের ইতিহাসে মাত্র দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে দুই দলের ডাগআউটে থাকছেন দুই জার্মান কোচ। সাবেক বরুশিয়া ডর্টমুন্ড কোচ টুখেল ২০১৮ সালে পিএসজির দায়িত্ব নেওয়ার পর বেশ ভারসাম্যপূর্ণ দলে পরিণত করেছেন ফরাসি চ্যাম্পিয়নদের। ফ্লিক বায়ার্নের দায়িত্ব নিয়েছেন কেবল গত নভেম্বরে। তবে দলে প্রভাব রেখেছেন দারুণভাবে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে টানা ২৯ ম্যাচে অপরাজিত বায়ার্ন; জিতেছে ২৮টি, অন্যটি হয়েছে ড্র। এই সময়ে দলটি গোল করেছে ৯৭টি আর হজম করেছে মাত্র ২২টি।
কোয়ার্টার-ফাইনালে বার্সেলোনাকে ৮-২ গোলে উড়িয়ে দেওয়া বায়ার্ন অভিজ্ঞতায়ও এগিয়ে থাকবে। ইউরোপ সেরার প্রতিযোগিতায় এরই মধ্যে তারা ফাইনাল খেলেছে ১০টি, এর পাঁচটিতেই জিতেছে শিরোপা। আর পিএসজি এর আগে সেমি-ফাইনাল খেলেছে কেবল একবার। ইউরোপে তাদের সেরা সাফল্য ১৯৯৬ সালের কাপ উইনার্স কাপ জয়। তবে শেষ চারে লিওঁর গতিময় আক্রমণে বায়ার্নের রক্ষণের দুর্বলতা বারবার ফুটে উঠেছে। ফাইনালেও এই দশা থাকলে নেইমার-এমবাপেদের বিপক্ষে চড়া মাশুল দিতে হতে পারে বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়নদের। দলটির কোচ হান্স ফ্লিক তাই সতর্ক, ‘পিএসজি দুর্দান্ত দল। কিছু বিষয় আমরা বিশ্লেষণ করব, আমরা জানি তাদের দ্রুতগতির খেলোয়াড় আছে। আমরা আমাদের রক্ষণকে সংঘবদ্ধ করার চেষ্টা করব, তবে আমরা জানি আমাদের বড় শক্তি প্রতিপক্ষকে চাপে রাখা।’

পরিসংখ্যানের আলোয় ফাইনালের আগের রোমাঞ্চ
স্পোর্টস ডেস্ক : নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে শেষের দোড়গোড়ায় পৌঁছে গেছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এবারের আসর। শিরোপা লড়াইয়ে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে বায়ার্ন মিউনিখ ও পিএসজি। ফাইনালের রোমাঞ্চের আগে আসরের নানা পরিসংখ্যানের ডালি সাজিয়েছে উয়েফা ডটকম। তারই আলোকে দৈনিক ইনকিলাবের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো তা।

৪-চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নকআউট পর্বে এক অ্যাওয়ে ম্যাচে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে চার গোল করার কীর্তি গড়েছেন আতালান্তার ইয়োসিপ ইলিসিচ। শেষ ষোলোয় ভালেন্সিয়ার মাঠে দলের ৪-৩ ব্যবধানের জয়ে সবগুলো গোল করেন তিনি।

৫-প্রথম টিনএজার হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে টানা পাঁচ ম্যাচে গোল করার রেকর্ড গড়েন আর্লিং হলান্ড। গ্রুপ পর্বে মোট আট গোল করেন ওই সময় সালসবুর্গে খেলা এই ফরোয়ার্ড।

৮-গ্রুপ পর্বে আয়াক্সের সঙ্গে চেলসির ৪-৪ ড্র ম্যাচটি প্রতিযোগিতাটির ইতিহাসে ফল নিষ্পত্তি না হওয়ার হিসাবে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলের ম্যাচ।

৮:২-বার্সেলোনাকে কোয়ার্টার-ফাইনালে ৮-২ গোলে উড়িয়ে দেয় বায়ার্ন মিউনিখ। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে এটি নকআউট পর্বে সর্বোচ্চ গোলের ম্যাচ। ইউরোপিয়ান ম্যাচে বার্সেলোনারও প্রথমবারের মতো ছয় বা তার বেশি গোল খাওয়ার ঘটনা।

১০-চলতি আসরে এরই মধ্যে রেকর্ড ১০টি হ্যাটট্রিক হয়েছে। এর মধ্যে সের্গে জিনাব্রি, লেভান্দোভস্কি ও ইলিসিচ এক ম্যাচে চার গোল করার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন।

১০-চলতি মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এ পর্যন্ত বায়ার্ন মিউনিখ ১০ ম্যাচের সবগুলোতে জিতে ২০১২-১৩ থেকে ২০১৩-১৪ মৌসুমে নিজেদের টানা সর্বোচ্চ জয়ের রেকর্ড ছুঁয়েছে। ২০১৩-১৪ থেকে ২০১৪-১৫ মৌসুমেও একই সংখ্যক টানা জয় পেয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ।

১০-অলিম্পিক লিওঁর কাছে হেরে শেষ ষোলো থেকে ছিটকে যায় জুভেন্টাস। ফলে ১০ মৌসুমের মধ্যে এই প্রথম কোয়ার্টার-ফাইনালে খেলতে পারলেন না ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।

১১-এসি মিলানের ১১ বার ফাইনাল খেলার কীর্তি ছুঁতে যাচ্ছে বায়ার্ন। তাদের চেয়ে বেশি ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা আছে কেবল রিয়াল মাদ্রিদের (১৬ বার)। শিরোপা জয়ের তালিকাতেও শীর্ষে রিয়াল (১৩টি)।

১২-ম্যানচেস্টার সিটির কাছে হেরে শেষ ষোলো থেকে রিয়াল মাদ্রিদ ছিটকে যাওয়ায় দলটির কোচ জিনেদিন জিদানের নকআউট পর্বে টানা জয়ের রেকর্ড যাত্রাও থেমেছে।

১৩-টানা ১৩ মৌসুমে টেবিলে শীর্ষে থেকে গ্রুপ পর্ব শেষ করে বার্সেলোনা। টানা ত্রয়োদশ বারের মতো কোয়ার্টার-ফাইনালে ওঠার কীর্তিও গড়েছে কাতালুনিয়ার দলটি।

১৫-আসরে এখন পর্যন্ত ১৫ গোল করেছেন বায়ার্ন মিউনিখের রবের্ত লেভান্দোভস্কি। এক মৌসুমে (২০১৩-১৪) ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর করা ১৭ গোলের রেকর্ড থেকে মাত্র দুই গোল দুরে আছেন তিনি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে টানা নয় ম্যাচে গোল করেছেন লেভান্দোভস্কি, এখানেও রোনালদোর গড়া রেকর্ডের (১১টি) চেয়ে দুটি কম।

১৫-লিওনেল মেসি ও করিম বেনজেমা দুজনে চলতি মৌসুমে গোল করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে টানা ১৫ আসরে লক্ষ্যভেদের রেকর্ড গড়েছেন।

১৭-প্রথম তিন ম্যাচ হারের পর ১৭ বছরের মধ্যে প্রথম দল হিসেবে গ্রুপ পর্ব পেরুয় আতালান্তা। স্পর্শ করে ২০০২-০৩ সালে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের গড়া অর্জনকে।

১৭-চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে গোলের রেকর্ড আনসু ফাতির। গত ডিসেম্বরে ইন্টার মিলানের মাঠে বার্সেলোনার ২-১ ব্যবধানে জেতা ম্যাচে লক্ষ্যভেদ করার সময় বার্সেলোনার এই ফরোয়ার্ডের বয়স ছিল ১৭ বছর ৪০ দিন।

২৩-এ নিয়ে টানা ২৩ বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলল রিয়াল মাদ্রিদ। টানা ২৩বার নকআউট পর্বে খেলার কৃতিত্বও দেখিয়েছে তারা।

৩২-সবচেয়ে কম বয়সী কোচ হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নকআউট পর্বে জয়ের রেকর্ড লাইপজিগের ইউলিয়ান নাগেলসমানের। শেষ ষেলোয় টটেনহ্যাম হটস্পারের বিপক্ষে জেতা ম্যাচে রেকর্ডটি গড়েন তিনি।

৩৪-চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নিজেদের শেষ ৩৪ ম্যাচের প্রতিটিতে গোল করেছে পিএসজি। স্পর্শ করেছে ২০১১ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে রিয়ালের গড়া রেকর্ড।

৪২-গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ধাপ শেষ ষোলো হওয়ার পরের হিসাবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এক আসরে (ফাইনালের আগ পর্যন্ত) বায়ার্ন মিউনিখ এবার ৪২ গোল করেছে, ম্যাচ প্রতি রেকর্ড ৪ দশমিক ২ গোল।

৩০৮-এবারের আসরে গ্রæপ পর্বে হয়েছে ৩০৮টি গোল। ‘বি’ গ্রæপেই গোল হয়েছিল ৫৩টি।

৪২৬-বাছাইপর্ব শুরুর দিন থেকে হিসেবে ৪২৬ দিন পর হচ্ছে এবারের আসরের ফাইনাল।


লেভান্দোভস্কি-নেইমার
লড়াইটা তাদেরও
প্রশ্ন এক. চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গত কয়েক বছরে পিএসজির ভাগ্য অনেকটাই যেন নেইমারের সঙ্গে জুড়ে গেছে। এমনকি তা ব্রাজিলিয়ান তারকা ট্রান্সফার ফির বিশ্ব রেকর্ড গড়ে প্যারিসে পাড়ি দেওয়ার আগে থেকেই। গল্পের মধুর সমাপ্তির অপেক্ষায় ফরাসি চ্যাম্পিয়নরা। বায়ার্ন মিউনিখকে হারালেই অবসান হবে প্রতীক্ষার; মিলবে অধরা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের স্বাদ। দলের স্বপ্ন প‚রণে নেইমার কী পারবেন নিজেকে স্বরূপে মেলে ধরতে?
প্রশ্ন দুই. একটা জায়গায় প্রতিপক্ষ পিএসজির সঙ্গে রবের্ত লেভান্দোভস্কির চাওয়া এক সুঁতোয় গাঁথা! প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জয়ের হাতছানি পিএসজির সামনে। ক্লাব ক্যারিয়ারে অনেক শিরোপার স্বাদ পেলেও বায়ার্ন মিউনিখের ফরোয়ার্ড লেভান্দোভস্কির কাছেও ইউরোপ সেরার মুকুট আজও অধরা! পিএসজির স্বপ্ন গুঁড়িয়ে এবার নিজের প্রথমের গল্প লিখতে পারবেন কি লেভান্দোভস্কি?
উত্তরটা মিলবে আজ রাতেই।
শিরোপাপ্রত্যাশী দুই দলই তারকায় ঠাসা। বায়ার্নের লেভান্দোভস্কির সঙ্গে আক্রমণভাগে আছেন সাগি জিন্যাব্রি-থমাস মুলাররা। পিএসজিকে পথ দেখাবেন নেইমার-কিলিয়ান এমবাপে-অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়ারা। নামিদামি ফুটবলারদের ভিড়ে আলাদা করে অবশ্য নজর থাকবে পোলিশ স্ট্রাইকার লেভান্দোভস্কি ও ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমারের উপর।
চলতি মৌসুমে নয় ম্যাচ খেলে প্রতিটিতে লক্ষ্যভেদ করার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন লেভান্দোভস্কি। শেষ দুটি ম্যাচে পুরো ছন্দে না থাকলেও নিশানা ঠিকই ভেদ করেছেন। ফাইনালে দুবার জাল খুঁজে নিতে পারলে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোল করা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে (১৭) ছুঁয়ে ফেলবেন তিনি।
কোয়ার্টার ও সেমিফাইনালে গোল না পেলেও নিজের সামর্থ্য ও দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন নেইমার। সাবেক ক্লাব বার্সেলোনার হয়ে ২০১৫-১৫ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জেতা তারকা একটিতে হয়েছিলেন ম্যাচসেরাও। ফাইনালে নিঃসন্দেহে তাকে স্বরূপে দেখার প্রত্যাশায় থাকবেন অগণিত পিএসজি ভক্ত।

লেভান্দোভস্কি নেইমার
৯ ম্যাচ ৬
১৫ গোল ৩
৬ অ্যাসিস্ট ৪
৪ ম্যাচসেরা ২
৩২ লক্ষ্যে শট ৬
৫৩ মিনিট/গোল ১৬৫



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: লিসবন
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ