পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পদ্মা সেতুর দুপাশে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। নদী গতিপথ পরিবর্তন করে ভিতরে ঢুকে পড়ছে। সেতুর ১ কি.মি. পূর্বে কুমারভোগে কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড এবং পশ্চিমে পুরাতন ফেরীঘাট এলাকায় গত কয়েক বছরে দুদফা ব্যাপক ভাঙন দেখা দেয়। মূল সেতুর দুই পাশে এ ভাঙন পদ্মা সেতুর জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে
২০১৫ সালে ভাঙনে তিনটি জেটিসহ কোটি টাকার সম্পদ নদীগর্ভে বিলীন হয়। নদী তার গতিপথ পরিবর্তন করে প্রায় ৫০ মিটার ভিতরে ঢুকে পড়ে। এ বছর আবারো সেখানে তীব্র ভাঙন দেখা দেয়। এতে পদ্মা সেতুর এবং রেল পথের রোড স্ল্যাব, গার্ডার ক্রেনসহ বিপুল অঙ্কের সম্পদ নদীগর্ভে বিলীন হয়। একি অবস্থা মাওয়ায় পুরাতন ফেরী ঘাট এলাকাতেও। ইতোপূর্বে হঠাৎ তীব্র ভাঙনে ফেরীঘাট, দোকানসহ বিস্তৃর্ণ এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়। সম্প্রতি নদী শাসন করতে গভীরতা ৭০ ফুট বৃদ্ধি করার পর চলতি বর্ষা মৌসুমে সেখানে আবারো ব্যাপক ভাঙন দেখা দেয়। এতে কান্দিপাড়ার পশ্চিমে নদী কয়েকশত ফুট ভিতরে ঢুকে পড়েছে। যে কোন সময় নদীর স্্েরাত সোজা পথে প্রবাহিত হয়ে পুরাতন ফেরীঘাটসহ বিস্তৃত এলাকা গ্রাস করতে পারে। হুমকির মধ্যে পরতে পারে মূল সেতু এলাকা।
পদ্মার ভাঙনের চরিত্র বোঝা দায়। ফলে মাওয়া এলাকায় সেতুর পাইলিংয়ের নকশায় পরিবর্তন আনতে হয়। কোন এক স্থানে হঠাৎ ঘূর্ণিপাকে ১৫/২০ ফুট নিচের মাটি সরে গিয়ে কয়েক কি. মি. এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। ইতোপূর্বে পদ্মার করাল থাবায় কয়েকদিনে লৌহজেং দিঘলীবাজার থেকে ঘোড় দৌড় বাজার পর্যন্ত কয়েক কি. মি. এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।