পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কিংবদন্তি সংগীত পরিচালক আলাউদ্দীন আলীকে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। গতকাল বিকেলে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা সোয়া দুইটা থেকে ৩টা পর্যন্ত এই বরেণ্য গীতিকারের লাশ নিয়ে আসা হয় কর্মস্থল বিএফডিসিতে। সেখানে শিল্পীদের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। বিএফডিসিতে তৃতীয় জানাজা শেষে লাশ নিয়ে যাওয়া হয় মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। তারও আগে সকালে লাশ বারডেমের হিমঘর থেকে নেওয়া হয় রামপুরা টিভি সেন্টারে। এরপর বাদ জোহর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয় আলাউদ্দীন আলীর আবাসস্থল খিলগাঁওয়ে। সেখানকার নূর-ই-বাগ মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, রোববার রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন কিংবদন্তি সংগীত পরিচালক আলাউদ্দীন আলী। তার মৃত্যুর খবরে শোক নেমে আসে দেশের সংগীতাঙ্গনে।
২০১৫ সালের জুন মাসে আলাউদ্দীন আলীর শরীরে ক্যানসার ধরা পড়ে। এরপর থেকে তিনি কয়েক দফায় বিদেশেও চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে তিনি সেভাবে আর উঠে দাঁড়াতে পারেননি। ফিরতে পারেননি স্বাভাবিক জীবন সংগীতে।
আলাউদ্দীন আলী বাংলাদেশের বরেণ্য সুরকার, সংগীত পরিচালক ও গীতিকার। এ পর্যন্ত ৮ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। এরমধ্যে ১৯৭৮ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত টানা তিনবার পুরস্কৃত হয়ে সংগীত পরিচালক হিসেবে রেকর্ড গড়েছিলেন তিনি। সে রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে পারেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।