পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চীনে তৈরি করোনা প্রতিষেধক পরীক্ষামূলক ভাবে নিজের শরীরে গ্রহণ করেছেন সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) প্রধান গাও ফু। মঙ্গলবার তিনি নিজেই এই তথ্য জানিয়েছেন। তার শরীরে এই টিকা কাজ করলে আরও মানুষকে দেয়া শুরু হবে।
চীনা ই-কমার্সের অন্যতম ধারক আলিবাবা ও মার্কিন বিজ্ঞান বিষয়ক পত্রিকা সেল প্রেস আয়োজিত ওয়েবিনার আসরে গাও জানান, ‘আমি একটি আন্ডারকভার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে চলেছি। আমার শরীরে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়েছে। আশা করছি, এটি কাজ করছে ঠিকমতো।’ কবে এবং কখন তাকে প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে তা অবশ্য স্পষ্ট জানাননি গাও। তিনি শুধু জানিয়েছেন, সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে যে পরীক্ষা চলছে, তার উপর ভ্যাকসিন প্রয়োগ সেই পরীক্ষারই অঙ্গ। ব্যাপারটা হল, এখন ভ্যাকসিন বানানো নিয়ে আমেরিকা, ব্রিটেনের মতো দেশগুলির সঙ্গে অঘোষিত এক চ্যালেঞ্জ নিয়েই এগোচ্ছে চীন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি এক সংবাদসংস্থা প্রকাশিত খবর অনুযায়ী চীনের সরকার সাধারণ মানুষের উপর ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগের ব্যাপারে অনুমতি দেয়ার আগেই দেশটির একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা নিজেদের কর্মীদের উপর প্রতিষেধক প্রয়োগ করে দেখেছে। দেশের সরকারের অনুমতি না নিয়েই এভাবে পরীক্ষা চালানোটিকে নীতিগত জায়গা থেকে অনেকই অনুচিত মনে করছেন। কিন্তু উচিত-অনুচিতের তোয়াক্কা না করেই সংস্থাটি তাদের ৩০ জন কর্মীর উপর প্রতিষেধক প্রয়োগ করেছে গত মার্চেই।
সম্প্রতি জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্বস্বাস্থ্য আইন বিশেষজ্ঞ লরেন্স গোস্টিন বলেছেন, ‘এখন যা অবস্থা কোভিন-১৯ প্রতিষেধক কে আগে হাতে পাবে তা নিয়ে না চাইলেও একটা লড়াই চলছেই। এ সেই অনেকটা কে আগে চাঁদে লোক পাঠাতে পারে তা নিয়ে রাশিয়া আর আমেরিকার লড়াইয়ের মতো।’ আর এক্ষেত্রে লড়াইয়ের অন্যতম প্রতিপক্ষ চীন। সারা বিশ্বে ডজন দুয়েক সম্ভাব্য করোনা প্রতিষেধক নিয়ে গবেষণা চলছে। এর মধ্যে আটটি প্রতিষেধকই চীনের। এত বেশি সংখ্যক সম্ভাব্য প্রতিষেধক নিয়ে আর কোনও দেশ কাজ করছে না। সূত্র : ডন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।