পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদককারবারি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশের এসআই মশিউর রহমান, কনস্টেবল অভিজিৎ দাশ ও এমরান হোসেন আহত হয়।
নিহতরা হলেন- টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের মৌলভীবাজার এলাকার মৃত সোলতান আহমদ ওরফে চামড়া বাদশাহর ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২০) ও হোয়াইক্যং ইউনিয়নের পশ্চিম মহেশখালীয়া পাড়ার মৃত হাজী আলী আহমদের ছেলে আব্দুল জলিল ওরফে গুরা পুতুইক্কা (৩০)।
পুলিশ জানায়, গতকাল মঙ্গলবার ভোররাতে টেকনাফ থানা পুলিশ উপজেলার হোয়াইক্যং এলাকায় অবৈধ অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার অভিযানে যায়, এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অবৈধ অস্ত্রধারী এবং মাদককারবারি সিন্ডিকেটের সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করলে পুলিশও আত্মক্ষার্থে বেশ কিছুক্ষণ থেমে থেমে পাল্টা গুলিবর্ষণ করলে হামলাকারিরা পাহাড়ের দিকে পালিয়ে যায়। এসময় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়।
পরিস্থিতি শান্ত হলে ঘটনাস্থল তল্লাশী করে ৫ হাজার ইয়াবা, ২টি দেশিয় তৈরি অস্ত্র ও ৬ রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ২ জনকে উদ্ধার করে টেকনাফ উপজেলা হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে আহত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসার পর গুলিবিদ্ধ মাদক কারবারিদের আরো উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। কক্সবাজারে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যায়। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান, এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। নিহত সাদ্দামের বিরুদ্ধে প্রায় অর্ধডজন মামলা রয়েছে। তারা পেশাদার অবৈধ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি এবং ঘটনাস্থল হতে অস্ত্র, ইয়াবা ও বুলেট উদ্ধার করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।