যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান জিল্লু ও মিজানুর রহমান মিল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য পদে যুক্ত হলেন
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির তিন নেতাকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ প্রাপ্তরা হলেন
করোনাভাইরস মহামারিতে জনসাধারনের জীবন রক্ষার্থে ২০২০ সালের মার্চ মাসের মাঝামাঝি থেকে স্টে হোম বা লক ডাউন ঘোষনা করেছিল বৃটিশ সরকার। সাথে সাথে বন্ধ হয়ে যায় দোকান পাট, স্কুল. কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোর্ট কাচারি অফিস আদালত, পাব রেস্টুরেন্ট সহ সকল ধরনের যোগাযোগ। ইমার্জেন্সি ছাড়া ঘরের বাইরে হওয়া সম্পূর্ন নিষিদ্ধ। ব্রিটেনে লক ডাউনের কারনে বার, রেস্টুরেন্ট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সহ সব ধরনের শপিংমল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার ফলে বেকার হয়ে যায় হাজার হাজার কর্মী। প্রতিষ্ঠানেক মালিকরা সরকারি অনুদান পেলেও বঞ্চিত হয়েছেন কর্মচারীরা। যদিও সরকারী ঘোষনা অনুযায়ী শতকরা ৮০ ভাগ কর্মচারীরা পাবেন তবে সেটা আসবে প্রতিষ্ঠানের মালিকের মাধ্যমে। অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিকস সংক্ষেপে ও এন এস- এর তথ্য মতে করোনাভাইরস মহামারি লক ডাউনের কারনে গত মার্চ মাস থেকে ছ’ শ হাজার শ্রমিক কাজ হারিয়েছে এপর্যন্ত। একই সাথে ১.৬ মিলিয়ন শ্রমিক ক্লেইম করেছেন আন এমপ্লোয়োমেন্ট হিসেবে। ইউনির্ভাসেল ক্রেডিটের জন্য আবেদন করে অনেকেই পড়েছেন মহা বিপদের। ১.৬ মিলিয়ন এপ্লিকেশন এক সাথে জমা পড়ায় হিমশিম খাচ্ছে হোম অফিস।
১৬ মার্চ থেকে ২৬ মে’র ভেতরে অন্তত ২ দশমিক ৩ মিলিয়ন আবেদন পড়েছে ইউনিভার্সেল ক্রেডিটের জন্য। এর মধ্যে ১৬ মার্চ থেকে ২৯ শে মার্চের ভেতরে কনফার্ম করা হয়েছে ৮শ হাজার আবেদন। এর মধ্যে পেমেন্ট পেয়েছেন ৬৭ ভাগ । আর ৩৩ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ২শ ৬০ হাজার আবেদনকারী গত ৪ জুন পর্যন্ত ইউনিভার্সেল ক্রেডিটের কোন পেমে›ন্টে আ্ওতায় আসেননি। এছাড়া আবেদনকারীদের মধ্যে ১৬ ভাগ চাহিদা থাকার পরেও কোনো পেমেন্ট পাননি তারা। এদিকে, অফিস ফর ন্যাশনাল স্টাটিজ (ঙঘঝ) এর ডেপুটি এক্সিকিউটিভ জনাথান অ্যাথো জানান, ব্রিটেনে স্লো-ডাউন ইকোনোমির ফলে শ্রম বাজার ক্ষতির মুখে পড়েছে। এদিকে, অনেক সেল্ফ ইমপ্লোয়োমেন্টের মধ্যে কাজ করেন এদের বেশীর ভাগ ট্যাক্সি ক্যাব বা মিনি ক্যাব করে থাকেন। বর্তমানে করোনাভাইরসের লক ডাউনের কারনে জব করতে পারছেন না বা ভয়ে যাচ্ছেন না জবে। ইউনিভার্সেল ক্রেডিট এপ্লিকেশনকারী অনেকে জটিলতার কারনে বেনিফিট না পেয়ে আছেন মহা সংকটে। না পারছেন কারো কাছে বলতে না পারছেন সংসার চালাতে।
প্রবাস জীবন বিভাগে সংবাদ পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।