পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর গুলশানের বাসায় চোর ঢুকেছে। আমেরিকায় বসে সিসিটিভি ক্যামেরায় তা দেখে এক সহকর্মীকে জানান মার্কিন নাগরিক রিক হাবার্ড। পরে ওই সহকর্মী গুলশান থানা পুলিশকে অবগত করলে অভিযান চালিয়ে পুলিশ ওই চোরকে গ্রেফতার করে। এমন ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার রাত ১০টার দিকে গুলশানের ৭৯ নম্বর সড়কের ১৫ নম্বর বাসায়। গ্রেফতারকৃত চোর মাসুম(২২)কে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত মাসুমের বাবা মৃত সুলতান হাওলাদার। তার গ্রামের বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায়। ঢাকায় তার কোন ঠিকানা নেই বলে সে পুলিশকে জানিয়েছে। অপর একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
গুলশান থানার ওসি (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, গ্রেফতারকৃত আটক হওয়া মাসুম পেশাদার চোর। সে একাধিক চুরির ঘটনায় জড়িত। এর আগেও তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। জামিনে বেরিয়ে এসে আবারও চুরি শুরু করে।
তিনি আরো জানান, গত শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এক ব্যক্তি পুলিশকে মার্কিন এক নাগরিকের বাসায় অজ্ঞাত ব্যক্তির প্রবেশের তথ্য দেয়। পুলিশ বিষয়টি দ্রæত আমলে নিয়ে ছুটে যায়। জঙ্গি-সন্ত্রাসী কোনও গ্রæপ কিনা এই সন্দেহে পুলিশের অন্তত ১৫-২০ জন সদস্য সেখানে গিয়েছিলেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও ছুটে যান ঘটনাস্থলে। প্রথমে বাড়িটি চারদিক থেকে ঘেরাও করা হয়। পরে হ্যান্ডমাইক দিয়ে চোরকে দরজা খুলে দিতে বললে সে বেরিয়ে আসে। পুলিশ তাকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারে গ্রিল কেটে সে ওই বাসায় প্রবেশ করেছিল। মাসুমকে নেদারল্যান্ডসের এক নাগরিকের বাসায় চুরির ঘটনায় আগের একটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাকে প্রয়োজনে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিষয়টি পরিষ্কার হওয়ার জন্য পুলিশ ফ্ল্যাটটির ভাড়াটিয়া মার্কিন নাগরিকের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করেছেন। তবে এ বিষয়ে আইনি কোনও পদক্ষেপ নিতে রাজি হননি তিনি। মার্কিন ওই নাগরিক বাংলাদেশের নর্থ অ্যান্ড কফি রেস্টুরন্টের মালিক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।