পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের সোনাতনী, কৈজুরী ও জালালপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে গত এক সপ্তাহ ধরে প্রায় আড়াইশ’ ঘরবাড়ি, ফসলি জমি যমুনা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। যমুনার করাল গ্রাসে সব কিছু হারিয়ে নিঃস্ব পরিবারগুলো বাঁধের পাশে ও নদী তীরবর্তী খোলা আকাশের নিচে মানবেতর দিনযাপন করছে।
এলাকাবাসী জানায়, অসময়ে যমুনা নদী ভয়াল রূপ ধারণ করছে। যমুনার প্রবল স্রোতে গত ১ সপ্তাহে জালালপুর ইউনিয়নের ঘাটাবাড়ী, বাঐখোলা, কুঠিপাড়া, পাকুড়তলা গ্রামের প্রায় দেড়শ’ ঘরবাড়ি, বিস্তীর্ণ ফসলের জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এদিকে, সোনাতনী ও কৈজুরী ইউনিয়নের যমুনার দুর্গম অঞ্চল সোনাতনী, বানতিয়ার, মাকড়া ও ভাটপাড়া এলাকায় একই সময়ে আরো অর্ধশত ঘরবাড়ি ও বিপুল পরিমাণ ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে পড়েছে সোনাতনী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কমিউনিটি ক্লিনিক।
কৈজুরী ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, সোনাতনী ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান ও জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যান হাজি সুলতান মাহমুদ জানান, অসময়ে যমুনার ভাঙনে তাদের ইউনিয়নে ঘাটাবাড়ী, বাঐখোলা, কুঠিপাড়া, পাকুড়তলা, সোনাতনী, বানতিয়ার, মাকড়া ও ভাটপাড়া এলাকার মানুষ বসতভিটা, সহায়-সম্বল সবকিছু হারিয়ে হয়ে মানবেতর দিনযাপন করছে। এসব ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষকে মানবিক সহায়তা প্রদান করতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়েছে।
শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ মো. শামসুজ্জোহা বলেন, ভাঙনরোধে সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে। তারা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।