Inqilab Logo

শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ডব্লিউএইচও’র নির্দেশনায় পরিবর্তন

মাস্ক ব্যবহার

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৭ জুন, ২০২০, ১২:০০ এএম

করোনার বিস্তার রোধে মাস্ক ব্যবহারের ওপর নির্দেশনা বদলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। গত শুক্রবার সংস্থাটি বলেছে, ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি বা যারা অসুস্থ তাদের বাড়ির বাইরে থাকাকালে মাস্ক ব্যবহার করা উচিৎ। এছাড়া অন্যদের তিন স্তরের কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করা উচিৎ।

জাতিসংঘের এই সংস্থাটি জানিয়েছে, মাস্ক হচ্ছে একমাত্র মাধ্যম বা উপকরণ যেটি করোনার সংক্রমণ ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, মাস্ক তিন স্তরের হওয়া উচিৎ। এর প্রথম স্তরটি সিনথেটিক, দ্বিতীয় স্তরটি পলিপ্রোপিলিন এবং তৃতীয় স্তর বা চেহারার সঙ্গে লাগোয়া স্তরটি কাপড়ের হতে হবে। যেসব স্থানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা মুশকিল, যেমন- গণপরিবহন ও গণবিক্ষোভের সময় মাস্ক পরা উচিৎ। অবশ্য মাস্ক পরলেও সামাজিক দূরত্ব বজায় ও হাত জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে।

কোভিড-১৯ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার টেকনিক্যাল বিশেষজ্ঞ প্রধান মারিয়া ভ্যান কারখোভ রয়টার্সকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমরা জনগণকে মাস্ক ব্যবহারে উৎসাহ দেয়ার জন্য সরকারদের প্রতি পরামর্শ দিচ্ছি। আমরা কাপড়ের মাস্ক-যেটি মেডিক্যাল মাস্ক নয়-সেটি সুনির্দিষ্ট করে দিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে নতুন গবেষণা তথ্য আছে। আমাদের কাছে এখন প্রমাণ আছে, এটি যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা সম্ভাব্য ড্রপলেটের সংক্রামক প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করতে পারে’। সূত্র : রয়টার্স।



 

Show all comments
  • Anwar Hosen ৭ জুন, ২০২০, ১২:৫৯ এএম says : 0
    করোনার সব কিছু নিয়েই বিভ্রান্তি। সব কিছুই যেন ঘোয়াশা।
    Total Reply(0) Reply
  • Jamir Uddin ৭ জুন, ২০২০, ১২:৫৯ এএম says : 0
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক এক সময় এক এক কথা বলে। তাদের কথা শুনে মনে হয় তারা পাগলের প্রলাপ করছে।
    Total Reply(0) Reply
  • মেহেদী ৭ জুন, ২০২০, ১:০০ এএম says : 0
    মাস্ক এখন কোরবানির গরুর মতো হয়ে গেছে কারো মুখে দেখলেই জানতে মনচায়.. ভাই কতো নিলো
    Total Reply(0) Reply
  • Hana Leitu ৭ জুন, ২০২০, ১:০০ এএম says : 0
    Its tiring work on convincing people to wear or not to wear masks. How about stating that surgical and N95s should be use by health workers and people who take care of covid 19 patients only specially with the global shortage of PPEs. Everybody else can use cloth masks. Even if they do not filter the viruses entirely, but at least some sort of protection will be there to stop us from spreading the disease and stop others from touching there noses and mouths.
    Total Reply(0) Reply
  • NH Babul ৭ জুন, ২০২০, ১:০১ এএম says : 0
    ওটা ভুয়া সাস্থসংস্থা। ওখানে কোন বিশেষজ্ঞ ডাঃ বা পরামর্শক নেই এটাই তার বাস্তব প্রমাণ। ওখানে কর্মরত সকলেই মানষিক রোগী তাই তাদের নিকট হতে সঠিক সিদ্ধান্ত পাওয়া যাবে না। নিজেদের ভাল/মন্দ নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • আমজাদ হুসেন ৭ জুন, ২০২০, ১:০২ এএম says : 0
    Wearing masks It is very important for everyone to wear masks in the crowd at the present time. Again, masks are necessary for people to get rid of the cause of air pollution as dust particles in the airways due to air pollution and black smoke masks from car mail factories can save a lot. Read the mask and be aware of the current can not be saved from then on.
    Total Reply(0) Reply
  • Abul Kalam ৭ জুন, ২০২০, ১:০২ এএম says : 0
    করোনা রোগ সারা পৃথীবিতে ছডানোই হলো এদের মুল বানিজ্য অথ্, আয়করা একারনে এক এক সময় এক একরকম কথা বলে মানুষকে দোকা দিয়া বোকা বানাইছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Nitu Adhikary ৭ জুন, ২০২০, ১:০২ এএম says : 0
    WHO এখনো মাস্ক নিয়ে পড়ে আছে,,,!! বিশ্ব যখন মহামারীতে ভ্যাকসিন আর ওষুধ আবিষ্কারের জন্য মরিয়া,, তখনও তারা মাস্ক পড়ার কার্যকারিতা নিয়ে গবেষনা করছে,,,!! ইহা হাইস্যকর!
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ