২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষসহ চার চিকিৎসককে বদলি করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক নির্দেশনায় এই বদলি কার্যকর করা হয়। বদলিকৃতরা হলেন, মুগদা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন, সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদের (স্বাচিপ) কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক মাহবুবর রহমান কচি, নাক, কান ও গলা বিভাগের প্রধান ডা. মনিলাল আইচ লিঠু এবং চক্ষু বিভাগের ডা. আব্দুল মোতালেব।
এদেরমেধ্য গোলাম নবী তুহিনকে গাজীপুরে শহীদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজে,মাহবুবর রহমান কচিকে জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজে, মনিলাল আইচ লিঠুকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে বদলি করা হয়েছে এবং আব্দুল মোতালেবকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।
জানা যায়, মুগদা হাসপাতালে করোনা রোগীদের চিকিৎসা চলছে। হাসপাতালের চিকিৎসকদের অফিস করার পর তাদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল বিজয়নগরের হোটেল একাত্তর। ২০ এপ্রিল থেকে ওই হোটেলে চিকিৎসকরা থাকতে শুরু করেন। কিন্তু হোটেলের সেবা নিয়ে চিকিৎসকরা সন্তুষ্ট ছিলেন না। তারা বিষয়টি জানান হাসপাতালের করোনা সংক্রান্ত চিকিৎসকদের জন্য হোটেল, যাতায়াত ও খাদ্য কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকা ডা. মনিলাল আইচ লিঠুকে । চিকিৎসকদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনি ওই হোটেলের ম্যানেজারের কাছে অভিযোগ করেন।
চলতি মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত ৩৫ জন চিকিৎসক ওই হোটেল থাকেন। হোটেলের বিল বাবদ ৩৫ লাখ টাকা পরিশোধ করে হাসপাতালের হোটেল যাতায়াত ও খাদ্য কমিটি। এরপরই চিকিৎসকদের জন্য গুলশানের ওরিয়েন্টাল হোটেল ঠিক করা হয়।
হোটেল একাত্তরে থাকার ব্যবস্থাপনা বাতিল করায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একটি পক্ষ ক্ষুব্ধ হয়। এরই প্রেক্ষিতে এই চার চিকিৎসককে বদলি করা হয় বলে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকরা মনে করছেন। জানতে চাইলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমান বলেন, প্রশাসনিক কারণে তাদের বদলি করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।