নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি যথেষ্ট নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছে শ্রীলঙ্কান সরকার। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি) তাই সাহস পাচ্ছে মাঠে ক্রিকেট ফেরানোর কথা ভাবার। জুনের শেষ দিকে ভারত ও জুলাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ দুটি নির্ধারিত সময়েই আয়োজন করতে চায় তারা। গতকালই এসএলসির প্রধান নির্বাহী অ্যাশলি ডি সিলভা ইএসপিএনক্রিকইনফোকে জানিয়েছেন, সিরিজ দুটি সময়মতোই আয়োজনে তারা আগ্রহী, ‘ভারত ও বাংলাদেশ, উভয় বোর্ডের কাছে আমরা জানতে চেয়েছি এবং তাদের উত্তরের অপেক্ষায় আছি। এখনও পর্যন্ত বলতে পারি, সিরিজ দুটি স্থগিত হয়নি।’
শ্রীলঙ্কায় এখন কোভিড-১৯ আক্রান্ত সক্রিয় রোগীর সংখ্যা পাঁচশর কম। গত দুই সপ্তাহ ধরে পরিস্থিতি স্থিতিশীল। কারফিউ ধীরে ধীরে শিথিল করে দিচ্ছে সরকার। তবে সিরিজ আয়োজনের পথে একটি বড় শঙ্কার জায়গা বিমান যোগাযোগ। শুধু ক্রিকেট বোর্ড চাইলেই হবে না, দেশের সরকারকেও এখানে সম্পৃক্ত হতে হবে। শ্রীলঙ্কায় ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। ক্রিকেটারদের নিরাপদে রাখা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত ও বাংলাদেশ সরকারও আন্তর্জাতিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে।
ভারতের ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআইয়ের কোষাধ্যক্ষ অরুণ ধামাল জানিয়েছেন, সরকারের অনুমতি না পেলে বোর্ডের কিছু করার নেই। বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরীও তুলে ধরলেন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কথা, ‘ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার পরিস্থিতির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে আমাদের, দুই দেশের কোয়ারেন্টিন বিধিও দেখতে হবে। ওদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে এবং তাতে সব প্রসঙ্গই উঠে আসছে। ক্রিকেটারের প্রস্তুতির ব্যাপারটিও ভাবতে হবে আমাদের। ক্রিকেটাররা ট্রেনিংয়ে ফিরতে পারলে সফরের অন্যান্য দিকগুলো ঠিক করতে পারি আমরা।’
শ্রীলঙ্কায় এই সফরে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলার কথা ভারতের। জুলাইয়ে বাংলাদেশের সফরে আছে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ, যেটি আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।