মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
দীর্ঘ লকডাউনে বন্ধ থাকার পর আবারও খুলেছে দুবাইয়ের ঐতিহাসিক স্বর্ণ সুক বা স্বর্ণ বাজার। আবারও দোকানগুলোর জানালা দিয়ে দেখা যাচ্ছে সোনার জরিযুক্ত পোশাক, সোনায় মোড়ানো সানগ্লাস এবং স্বর্ণমুকুটের চাকচিক্য। এদিকে, করোনাভাইরাস থেকে মুক্ত হওয়ার পথে অনেক দূর এগিয়েছে এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ড। তাই খুলে দেয়া হচ্ছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শিথিল করা হচ্ছে নিষেধাজ্ঞা। সেখানে এখন ক্রেতার সংখ্যা কম হলেও, বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এই সোনার বাজার খুলে দেয়াটা ব্যবসায়ীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ ছিল। কারণ সামনেই পর্যটন মরসুম শুরু হতে যাচ্ছে। সে সময় সাধারণত দোকান বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ভিড় থাকত বলে গর্ব বোধ করেন ব্যবসায়ীরা।
আমিরাতের স্বর্ণ ব্যবসা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা দুবাই গোল্ড অ্যান্ড জুয়েলারী গ্রæপের চেয়ারম্যান তওহিদ আবদুল্লাহ বলেন, ‘দোকানগুলি পুনরায় চালু করা আমাদের জন্য একটি বড় পদক্ষেপ ... এখানকার মূল কারণটি মনস্তাত্তি¡ক।’ তিনি বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি যে জুলাই বা আগস্টের মধ্যে বিমানবন্দরগুলি আবার চালু হয়ে গেলে আমরা আমাদের ব্যবসায়িক ক্রিয়াকলাপের ৫০ শতাংশ আবার ফিরে পাব।’
দুবাই নিজেকে বাণিজ্য, পরিষেবা ও পর্যটনের আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলেছে। গত বছর সেখানে প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ পর্যটক গিয়েছেন। স্বর্ণ ও গহনা ব্যবসা দুবাইয়ের অর্থনীতির অন্যতম স্তম্ভ। গালফ উপসাগরে অবস্থিত অন্যান্য তেল নির্ভরশীল দেশগুলোর থেকে ব্যতিক্রম হিসাবে দুবাই তেলের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে ফেলেছে। দেশটির কর্তৃপক্ষ বলছে যে, বিশ্বব্যাপী প্রচলিত সমস্ত স্বর্ণের ১৪ শতাংশ আমিরাত রয়েছে।
এদিকে, থাইল্যানন্ড গতকাল জানিয়েছে, তাদের নতুন সংক্রমণ নেই, নেই মৃত্যুও। থাই সরকারের কভিড-১৯ সেন্টারের মুখপাত্র টাউইসিন উইসানয়োথিন বলেন, ‘আজ দুটি শূন্য, থাই জনগণকে ধন্যবাদ যারা সহযোগিতা করে আসছেন।’
দেশটিতে ৯ মার্চ থেকে করোনা আসার পর থেকে গত শনিবার টানা দ্বিতীয় দিন নতুন কোন সংক্রমণ বা মৃত্যু পাওয়া যায়নি। তাই রবিবার থেকে শপিং মল ও ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলো খোলার অনুমতি দেয়া হয়েছে। একইসঙ্গে রাতের কারফিউ এক ঘন্টা কমানোর ঘোষণা দেয়া হয়েছে। থাইল্যান্ডে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এ পর্যন্ত ৩ হাজার ২৫ জন এবং মারা গেছেন ৫৬ জন। সূত্র : এএফপি, রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।